ভ্রমণের ফ্যাশন: কোথাও ঘুরতে গেলে কী পরা উচিত?
এমন সব পোশাক সাথে নিন, যেগুলো ঘুরিয়ে-ফিরিয়ে বিভিন্ন আউটফিট তৈরি করে নিতে পারবেন এবং যা আপনাকে দেবে সর্বোচ্চ আরাম।
এমন সব পোশাক সাথে নিন, যেগুলো ঘুরিয়ে-ফিরিয়ে বিভিন্ন আউটফিট তৈরি করে নিতে পারবেন এবং যা আপনাকে দেবে সর্বোচ্চ আরাম।
শিল্প কীভাবে পণ্য হয়ে ওঠে? এর উত্তরটা লেখা আছে পুঁজিবাদের হালখাতায়। ভোগবাদের মধ্য দিয়ে আমরা ভ্যান গখের স্টারি নাইট হোক বা যামিনী রায়ের আঁকা ছবি, সবকিছুকেই নতুনভাবে বিক্রির একটা চিন্তা করি।
ফ্যাশনের স্বভাবই বয়ে চলা, নতুন থেকে আরো নতুনতর হওয়া। একসময়ের রাজরাজড়া ভাব থেকে বেরিয়ে গয়নার দুনিয়াও এখন সর্বসাধারণের আওতায়।
ফারিনের গায়ে জড়িয়ে থাকা সূক্ষ্ম কারুকাজে সমৃদ্ধ যে জামদানিটি- নাম তার রক্তাম্বরী। একই ঘরানায় এর সঙ্গী হিসেবে আরো আছে নীলাম্বরী, পীতাম্বরী, শ্বেতাম্বরীরাও।
বাংলাদেশের পোশাকশিল্পের সবচেয়ে আদি উৎস হচ্ছে তাঁত। তাঁতের সুতোয় বোনা আছে আমাদের নিজস্ব ঐতিহ্যের ফ্যাশন।
সাস্টেইনেবল ফ্যাশন কিছুটা হলেও আমাদের মধ্যে বীজ বপন করতে পেরেছে। আর সেইসাথে জায়গা করে নিচ্ছে মিনিমালিস্ট লুকের প্রতি আগ্রহ।
একটুখানি সোনালি-রূপালি স্পর্শ যেন আমাদেরকে এক ধাক্কায় নিয়ে যায় বাঙালি আটপৌরে উঠোন থেকে সেই মুঘলী কায়দায় ঘেরা এক রাজ-দরবারে।
আপনার ক্যারি করা ব্যাগটি আপনাকে কতটা খাপে খাপ মানিয়ে তুলতে পারছে আপনার আশপাশ আর এগজিসটিং পরিবেশের সাথে, সেটা খুবই দরকারি একটা ব্যাপার বটে!
একুশে ফেব্রুয়ারীতে সাদা-কালোর প্রাধান্যতা পায়, তেমন স্বাধীনতা ও বিজয় দিবসে লাল-সবুজ। পূজোয় কিংবা বৈশাখে লাল-সাদার আধিক্য জানান দেয় নতুন দিনের ডামাডোল।
দেখতে যেন বাঙালির অন্দরমহলের মতোই। সিদেসাধা, আটপৌরে– তবু একটা মায়া লেগে আছে এর প্রতিটি কোণে।