
বর্ষা মৌসুমে চামড়া পন্যের যত্ন
চামড়ার পণ্যে তেল ব্যবহার এর ক্ষেত্রে নারিকেল বা অলিভ অয়েল হালকা করে ব্যবহার করতে পারেন । ট্যানারির ব্যবসায়ীরা এক্ষেত্রে সাধারণত নারিকেল তেল ব্যবহার করে থাকে ।
চামড়ার পণ্যে তেল ব্যবহার এর ক্ষেত্রে নারিকেল বা অলিভ অয়েল হালকা করে ব্যবহার করতে পারেন । ট্যানারির ব্যবসায়ীরা এক্ষেত্রে সাধারণত নারিকেল তেল ব্যবহার করে থাকে ।
‘গীতাঞ্জলি’ নয়, ইংরেজি ‘গীতাঞ্জলি’ —‘সং অফারিংস’-এর জন্য নােবেল পান রবীন্দ্রনাথ ১৯১৩-এ। সংক্ষিপ্ত ভাষণে বলেছিলেন, “পাশ্চাত্য হইতে কোন গৌরব যদি আমি ভারতবর্ষে বহন করিয়া আনিয়া থাকি সেটা আমার একার নহে সেটা আমার দেশের, দেশের গৌরব, জাতির গৌরব, প্রত্যেক ভারতবাসীর গৌরব।”
আমার গায়ে যত দুঃখ সয়, বন্ধুয়ারে করো তোমার মনে যাহা লয়;, সুয়া চান পাখি; পুবালি বাতাসে আমি বাদাম দেইখ্যা চাইয়া থাকি, আমার নি কেই আসেরে; উকিল মুন্সীর উল্লেখযোগ্য জনপ্রিয় গান
সত্যজিৎ রায় শুধুমাত্র স্ক্রিপ্ট কিংবা লাইট এন্ড অ্যাকশন এর ডিরেক্টশনই নয়, ছায়াছবি নির্মানের প্রত্যেকটা ধাপ, কাস্টিং থেকে শুরু করে পোস্টার ডিজাইনিং, ছায়াছবির টাইটৈলকার্ডের লেখার ধরন, আবহ সঙ্গিত, লোকেশন বাছাই,
যত্নে থাকুক আমাদের ঐতিহ্য . . . .আহসান মঞ্জিল, পাহাড়পুর বৌদ্ধবিহার, মঙ্গল শোভাযাত্রা, সুন্দরবন, কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার, ষাট গম্বুজ মসজিদ,কক্সবাজা
শেষ পর্যন্ত যশোরে সীমাবদ্ধ থাকেনি এই মঙ্গল শোভাযাত্রা৷ ১৯৮৯ সালে ১লা বৈশাখে ঢাকার চারুকলা থেকেও শুরু হয় এই মঙ্গল শোভাযাত্রা৷ আর সেই শোভাযাত্রার মূলভাব ছিল অগণতান্ত্রিক শক্তির বিনাশ৷ মাহবুবু জামাল শামিম জানান, এখন সারা দেশেই এই মঙ্গল শোভাযাত্রা ছড়িয়ে পড়েছে ৷
জামদানি বানানোর সময় তাঁতিরা সুতাতে মাড় ব্যবহার করে। শাড়ি কয়েকবার পরার পর সেই মাড় গুলো নষ্ট হয়ে যায় বলে শাড়িটা নরম হয়ে যায় । কাটা করা মানে হলো শাড়ি টি কোন এক
জামদানি বুননে মুলত প্রতিটি নকশার সুতা ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে নকশা তোলা হয় । যার ফলে সুতার কোন অংশ বের হয়ে থাকে না। এ কারণে জামদানি নকশায় দুই দিকেই ফুটে উঠে ।
তাতিঁরা হাত উচিয়ে যখন শাড়ি ধরেন তখনই জানান দেয় জামদানি শাড়ির অবস্থান কতটা উঁচুতে । বিক্রেতারা দু হাত উচিয়ে শাড়ি ধরেন । যার পছন্দ সে ছো মেরে নিয়ে বিক্রেতার সাথে দরদাম ঠিক করে নিয়ে নেন ।
উইন্ডো ডিসপ্লে | Window Display কি ? ক্রেতা কে আকৃষ্ট করার জন্য যদি কোন ব্যাবসা
পৌষ সংক্রান্তির এ্ই দিনকে ঢাকায় বলা হয় সাকরাইন । আদি ঢাকাই ভাষায় ‘হাকরাইন’ । সাকরাইন বা হাকরাইন একান্তই ঢাকাইয়াদের নিজন্ব উৎসব এবং দীর্ঘ সাংস্কৃতিক চর্চার ফল । এটা বাংলাদেশের কোথায়ও উৎযাপিত হয় না ।
সাকরাইন উৎসবের আরেকটি দিক হল বিশেষ ঘুড়ি উৎসব । এক সপ্তাহ ধরে চলতে থাকে সুতা মাঞ্জা দেয়ার ধুম। নানা রঙের ঘুড়ি পসরা সাজিয়ে বসে অলিতে গলি দোকানগুলো ।