Craft

বাংলাদেশের গ্রামীণ জীবনের সঙ্গে জড়িয়ে আছে হস্তশিল্প। মাটি, কাঠ, পাট, বাঁশ, বেত, কাপড় ও ধাতব সামগ্রী দিয়ে তৈরি এই হস্তশিল্প আমাদের সংস্কৃতির ঐতিহ্য বহন করে। দেশের প্রতিটি অঞ্চলে নিজস্ব ঢঙে তৈরি হয় নানান কারুশিল্প, যা স্থানীয় সংস্কৃতির পরিচয় তুলে ধরে। এসব শিল্প শুধু শৈল্পিক সৌন্দর্যের নয়, বরং বহু মানুষের জীবিকার মাধ্যমও।

বাংলাদেশের ক্রাফট বা হস্তশিল্পের ইতিহাস মূলত গ্রামীণ জীবনযাত্রা এবং প্রকৃতির সঙ্গে নিবিড়ভাবে জড়িত। এখানকার মানুষ তাদের দৈনন্দিন প্রয়োজন মেটানোর পাশাপাশি সৃজনশীলতার প্রকাশ ঘটাতে হাতে তৈরি পণ্য তৈরি করেছে, যা ধীরে ধীরে লোকজ ঐতিহ্যের অংশ হয়ে উঠেছে।

এই সেগমেন্টে বাংলাদেশের ক্রাফট বা হস্তশিল্পের ধারনা দেয়া হলো।

সরাশিল্প: বাংলার প্রাচীন মৃৎশিল্পের এক ঐতিহ্যবাহী দৃষ্টান্ত

প্রজন্মের পর প্রজন্ম ধরে বাংলার মৃৎশিল্পীরা সরার নকশা, চিত্রকর্ম, রং এবং আকৃতি নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে এসেছেন। কোজাগরী পূর্ণিমার দিন, শরৎকালের এই উৎসবে দেবী লক্ষ্মীর পূজা করা হয়।

টেপা পুতুল: শিল্প, সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের অনন্য নিদর্শন

টেপা পুতুল বাংলার সামাজিক ও সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য বহন করে। এটি শুধুমাত্র খেলনা নয়, বরং অনেক সময় প্রতীকী অর্থেও ব্যবহৃত হয়।

কাদা মাটি থেকে শিল্প: মৃৎশিল্প বাংলাদেশের এক প্রাচীন ঐতিহ্য

মৃৎশিল্পের উৎপত্তি সর্বপ্রথম চীনের থাংশান শহরে। এ কারণে থাংশানকে মৃৎশিল্পের শহর বলা হয়। মৃৎশিল্প বাংলাদেশের এক প্রাচীন ঐতিহ্য

রিকশা আর্টের উত্থান: গণমানুষের ক্যানভাস থেকে এলিট শোকেসে

শহরের প্রতিটি কোণায় এই বর্ণাঢ্য রিকশা আর্ট গুলো যেন এক একটা ভ্রাম্যমাণ ক্যানভাস। একটি উজ্জ্বল এবং অনন্য শিল্পরূপ

রিকশার বাইরে রিকশা আর্ট – পণ্যের পসরায়, ফ্যাশনে ও যাপনে

শিল্প কীভাবে পণ্য হয়ে ওঠে? এর উত্তরটা লেখা আছে পুঁজিবাদের হালখাতায়। ভোগবাদের মধ্য দিয়ে আমরা ভ্যান গখের স্টারি নাইট হোক বা যামিনী রায়ের আঁকা ছবি, সবকিছুকেই নতুনভাবে বিক্রির একটা চিন্তা করি।

Social media & sharing icons powered by UltimatelySocial
error

আপনার একটি শেয়ার আমাদের জন্য অনুপ্রেরণা

X (Twitter)
Post on X
Pinterest
fb-share-icon
Instagram
FbMessenger
Copy link
URL has been copied successfully!
Skip to content