Food

বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী খাবার আমাদের সংস্কৃতির অপরিহার্য অংশ। ভৌগোলিক বৈচিত্র্য, ঋতুচক্র, এবং স্থানীয় উপকরণের উপর ভিত্তি করে এ দেশের প্রতিটি অঞ্চলের খাবারে আলাদা স্বাদ ও পরিচয় ফুটে ওঠে। পিঠা-পুলি থেকে শুরু করে ভর্তা, ভুনা, আর মাছের নানা পদ—আমাদের খাবারের তালিকায় রয়েছে অসংখ্য বৈচিত্র্য। এসব খাবার শুধু রসনাবিলাস নয়; প্রতিটি পদ আমাদের ঐতিহ্য, আঞ্চলিক পরিচয়, এবং পারিবারিক বন্ধনের প্রতীক। এই সেগমেন্টে আমরা বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী খাবারের সেই গল্পগুলো তুলে ধরব, যা আমাদের সংস্কৃতিকে আরো সমৃদ্ধ করেছে।

অপারগতা থেকে উদ্ভাবন: সাদেক গোল্লার সাফল্যের রসায়ন”

কুমিল্লা থেকে আসা এক ব্যক্তি তাকে পরামর্শ দেন দুধ রেখে দিতে এবং সেই ব্যক্তি আরও বললেন যে তিনি রাতে মিষ্টি তৈরি করে দেবেন।

কুমিল্লার রসমালাই | Cumillar Roshmalai 

স্থানীয় জল বা ধোঁয়া গন্ধ হল কুমিল্লার রসমালাই এর মুল রহস্য। সে যাই হোক, মিষ্টির মূল স্বাদ আসে খাঁটি দুধ, জ্বাল আর দুধের সাথে অন্যান্য উপকরনের সঠিক মিশ্রন।

বগুড়ার দইয়ের মাথায় জিআই মুকুট

বাংলাদেশের সেরা মিষ্টি নিয়ে বিভিন্ন জেলাকে ব্রান্ডিং করা যেতেই পারে। যেমন বগুড়া জেলাকে সমৃদ্ধ করেছে বগুড়ার দই। তাই তো বগুড়ার দইয়ের মাথায় জিআই মুকুট।

বাংলাদেশি সেরা দশ পিঠা | Traditional Pithas of Bangladesh

হাতের কাঁকন দিয়ে কেনা দাসী কাঁকনমালার কূটবুদ্ধিতে পরাজিত হলে রাণী কাঞ্চনমালার জীবনে নামে ঘোর অন্ধকার, কষ্ট। কিন্তু পাটরানির আভিজাত্য তো আর চলে যায়নি! হারানো সম্মান ফিরে পেতে অনেক চেষ্টাই করেছিলো এই কাঞ্চনমালা। শেষে এক সুতাওয়ালার সাহায্যে চন্দ্রপুলী, মোহনবাঁশি, ক্ষীরমুরলী পিঠা বানিয়ে কাঞ্চনমালা প্রমাণ করেন যে তিনিই প্রকৃত রাণী!

বাংলাদেশের সেরা দশ রকমের চা

ব্রিটিশরা প্রথমে স্থানীয় মানুষদেরকে ডেকে এনে ফ্রি চা পান করাতো । একপর্যায়ে বাঙালি চা পানে অভ্যস্ত হয়ে গেলে এরপর ব্রিটিশ সাহেবরা বললেন, “চা খেতে চাও? বেশ তো, কিনে খাও না!” গল্পের সত্যতা যাচাই করা সম্ভব নয় আজ।

বাংলাদেশের সেরা দশ মিষ্টি

বাংলাদেশের সেরা দশ মিষ্টি নিয়ে বিভিন্ন জেলার ব্রান্ডিং করা যেতেই পারে । যা জেলাগুলোকে সমৃদ্ধ করেছে ।
‘যত জ্বালে ব্যঞ্জন মিষ্ট/তত জ্বালে ভাত নষ্ট’ অর্থাৎ মিষ্টি যত জ্বালানো যাবে তত ভালো, আর ভাত যত জ্বাল দেয়া হবে তত নষ্ট হবে।

রমজান পরবর্তী স্বাস্থ্য সমস্যা এড়াতে করণীয়

রমজানের পরে প্রথমেই হঠাৎ করে বেশি বেশি খাবার খাওয়া ঠিক নয়। ধীরে ধীরে খাবারের পরিমাণ বাড়ানো ভালো। ঈদে মিষ্টি, কেক, বাদাম, চর্বিযুক্ত খাদ্য খেতে হবে কম পরিমাণে। সেই সঙ্গে অতিরিক্ত খাদ্য গ্রহণ ও মসলাযুক্ত খাদ্য গ্রহণ থেকেও যতটা সম্ভব বিরত থাকতে হবে। 

Social media & sharing icons powered by UltimatelySocial
error

আপনার একটি শেয়ার আমাদের জন্য অনুপ্রেরণা

X (Twitter)
Post on X
Pinterest
fb-share-icon
Instagram
FbMessenger
Copy link
URL has been copied successfully!
Skip to content