
ব্লক প্রিন্টের মুগ্ধতায় | The Beauty of Block Print
ব্লক প্রিন্টিং এর বাজার নতুন করে পুনরুদ্ধার করার সময় আসছে । বিশ্ব ফ্যাশন বাজারে সাসটেইনেবল ফ্যাশন যে মুভমেন্ট শুরু হয়েছে তার সাথে আমরাও সামিল হতে পারি ব্লক প্রিন্টিং এর মাধ্যমে।
ব্লক প্রিন্টিং এর বাজার নতুন করে পুনরুদ্ধার করার সময় আসছে । বিশ্ব ফ্যাশন বাজারে সাসটেইনেবল ফ্যাশন যে মুভমেন্ট শুরু হয়েছে তার সাথে আমরাও সামিল হতে পারি ব্লক প্রিন্টিং এর মাধ্যমে।
১৯৭৬ খ্রিষ্টাব্দের জানুয়ারি মাসে বাংলাদেশ সরকার কবিকে বাংলাদেশের নাগরিকত্ব প্রদান করে। একই বছরের ২১ ফেব্রুয়ারিতে তাকে একুশে পদকে ভূষিত করা হয়। একুশে পদক বাংলাদেশের সবচেয়ে সম্মানসূচক পদক হিসেবে বিবেচিত হয়ে থাকে।
দুই গুম্বজ বিশিষ্ট এই মসজিদটি ঢাকার প্রথম মসজিদের মর্যাদা পেয়েছে । ঢাকার সবচেয়ে পুরাতন মসজিদ হিসেবে পরিচিত এই বিনত বিবির মসজিদ! মসজিদটির নাম এর নির্মাতা বিনত বিবির নাম অনুসারে রাখা হয়।
রূপান্তরের এই বছরে আমাদের হতে হবে মানবিক তেমনি আমাদের পরিবেশের প্রভাব সম্পর্কে অধিকতর সচেতন হতে হবে । । এখনই সময় ঘুরে দাঁড়াবার ।
ব্রিটিশরা প্রথমে স্থানীয় মানুষদেরকে ডেকে এনে ফ্রি চা পান করাতো । একপর্যায়ে বাঙালি চা পানে অভ্যস্ত হয়ে গেলে এরপর ব্রিটিশ সাহেবরা বললেন, “চা খেতে চাও? বেশ তো, কিনে খাও না!” গল্পের সত্যতা যাচাই করা সম্ভব নয় আজ।
দেশিয় সংস্কৃতির এক অনন্য অনুষঙ্গ হলো শাড়ি। যা বাংলাদেশের ঐতিহ্যের ধারক ও বাহক । একেকটি শাড়ি যেন একেকটি ভালোবাসার গল্প ।
বাংলাদেশের সেরা দশ মিষ্টি নিয়ে বিভিন্ন জেলার ব্রান্ডিং করা যেতেই পারে । যা জেলাগুলোকে সমৃদ্ধ করেছে ।
‘যত জ্বালে ব্যঞ্জন মিষ্ট/তত জ্বালে ভাত নষ্ট’ অর্থাৎ মিষ্টি যত জ্বালানো যাবে তত ভালো, আর ভাত যত জ্বাল দেয়া হবে তত নষ্ট হবে।
প্রাকৃতিক উপাদান,বিভিন্ন গাছের বীজ, মাটি, কাঠ, ঝিনুক, কড়ি, শঙ্খ, লোহা, তামা, পিতল,সোনা, রূপা,মুক্তা দিয়ে বানানো সকল ব্যাতিক্রমি গহনার
রমজানের পরে প্রথমেই হঠাৎ করে বেশি বেশি খাবার খাওয়া ঠিক নয়। ধীরে ধীরে খাবারের পরিমাণ বাড়ানো ভালো। ঈদে মিষ্টি, কেক, বাদাম, চর্বিযুক্ত খাদ্য খেতে হবে কম পরিমাণে। সেই সঙ্গে অতিরিক্ত খাদ্য গ্রহণ ও মসলাযুক্ত খাদ্য গ্রহণ থেকেও যতটা সম্ভব বিরত থাকতে হবে।
আমাদের দেশীয় পোশাক শিল্প, ক্ষুদ্র ব্যবসা থেকে ফ্যাশন হাউজ হয়ে উঠেছে এই কয়েক দশক ধরে। এর ভিতর দেশীয় উদ্যোক্তাদের নানা সীমাবদ্ধতার মধ্যে দিয়ে যেতে হয়েছে। এসেছে অনেক পরিবর্তন এবং বিবর্তন। যা একটি দেশীয় প্রতিষ্ঠান কে আন্তর্জাতিক ব্রান্ড তৈরীতে মনযোগী হতে সহোযোগীতা করছে। মনে হল এই পথ চলার একটা সংগ্রহশালা থাকা দরকার। তাই, দেশীয় পোশাক শিল্পের ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা তথ্যগুলো এক ছাতার নিচে নিয়ে আসার চেষ্টা। যা আমাদের প্রজন্ম পর প্রজন্মকে দেবে দিক নির্দেশনা। যাতে সহজেই আমাদের সমৃদ্ধময় অতীতকে বিচার বিশ্লেষন করে সামনের পথ চলতে পারে।