ধর্মীয় আচার ও ভক্তির মহোৎসব: মাঘী পূর্ণিমার উদযাপন
মাঘ মাসের পূর্ণিমা তিথিতে অনুষ্ঠিত হয়। শীতকালীন এই পূজা বিশেষভাবে পালিত হয় গঙ্গাস্নান এবং ধর্মীয় সাধনার মাধ্যমে পুণ্যলাভের উদ্দেশ্যে।
বাংলাদেশের উৎসব ও অনুষ্ঠান আমাদের ঐতিহ্যের জীবন্ত প্রতিচ্ছবি। গ্রামীণ মেলা, নবান্ন উৎসব, বৈশাখী মেলা থেকে শুরু করে চড়ক পূজা, মহররমের তাজিয়া, এবং বাউল গানের আসর—প্রতিটি উৎসব আমাদের সংস্কৃতির বৈচিত্র্য ও সম্প্রীতির উদাহরণ। এসব উৎসব কেবল আনন্দ উদযাপন নয়; এটি আমাদের লোকজ ঐতিহ্য, ধর্মীয় বিশ্বাস, এবং সামাজিক বন্ধনের প্রতীক। এই সেগমেন্টে আমরা বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলের স্থানীয় উৎসব ও অনুষ্ঠানের গল্প তুলে ধরব, যা প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে আমাদের ঐতিহ্যকে বাঁচিয়ে রেখেছে।
মাঘ মাসের পূর্ণিমা তিথিতে অনুষ্ঠিত হয়। শীতকালীন এই পূজা বিশেষভাবে পালিত হয় গঙ্গাস্নান এবং ধর্মীয় সাধনার মাধ্যমে পুণ্যলাভের উদ্দেশ্যে।
‘নব’—অর্থাৎ নতুন অন্নে। নবান্ন বাঙালির ঐতিহ্য, সংস্কৃতি ও ইতিহাসের সাথে মিশে আছে।
দীপাবলীর দীপগুলো আমাদের মনে করিয়ে দেয় যে আলো সবসময়ই অন্ধকারকে পরাস্ত করে, এবং শুভ শক্তি শেষ পর্যন্ত বিজয়ী হয়।
নৌকা বাইচের গল্প, নৌকার কাঠে দোষ থাকলে নৌকা ‘দেওয়ালা’ হয়ে যায়। নৌকা হারিয়ে যায় আবার ফিরে আসে। নৌকার তক্তা পরীক্ষা করার জন্য প্রতিটি তক্তার সামনে কুপি ধরা হয়।
বঙ্গদেশীয় দুর্গা পূজার ইতিহাস এবং শরৎকাল দুইটিই পরিপূরক উৎসব। সবাইকে শারদীয় শুভেচ্ছা
মুসলমানের জন্য ঈদ একটি মহা-ইবাদতও। ঈদের ইবাদতে শরিয়ত নির্দেশিত কিছু বিধিবিধান রয়েছে।
পয়লা বৈশাখ এখন সব বাঙালির সর্বজনীন সাংস্কৃতিক আনন্দ-উৎসব। ধর্ম-সম্প্রদায়নির্বিশেষে বাংলা ভূখণ্ডের সব মানুষের প্রাণের উৎসব। এর মধ্য দিয়ে পরিস্ফুট হয় বাঙালির স্বতন্ত্র সাংস্কৃতিক পরিচয়।
একুশে ফেব্রুয়ারীতে সাদা-কালোর প্রাধান্যতা পায়, তেমন স্বাধীনতা ও বিজয় দিবসে লাল-সবুজ। পূজোয় কিংবা বৈশাখে লাল-সাদার আধিক্য জানান দেয় নতুন দিনের ডামাডোল।
দুই হাজার বছর আগে এই দিনেই পৃথিবীতে জন্মগ্রহণ করেন খ্রিষ্টধর্মের প্রবর্তক যিশুখ্রিষ্ট। খ্রিষ্ট ধর্মানুসারীর বিশ্বাস করেন, বেথেলহেমের এক গোয়াল ঘরে কুমারী মাতা মেরির কোলে জন্ম নেওয়া যিশু ছিলেন ঈশ্বরের পুত্র।
‘সবেব সত্তা ভবন্তু সুখিতত্তা’ অর্থাৎ, ‘জগতের সব প্রাণী সুখি হোক’।