ভাস্কর শামীম সিকদার | SHAMIM SIKDER
তাঁর গড়া ভাস্কর্য টিএসসি এলাকায় ‘স্বোপার্জিত স্বাধীনতা, এসএম হলের পাশে ‘স্বাধীনতা সংগ্রাম’ ভাস্কর্য
তাঁর গড়া ভাস্কর্য টিএসসি এলাকায় ‘স্বোপার্জিত স্বাধীনতা, এসএম হলের পাশে ‘স্বাধীনতা সংগ্রাম’ ভাস্কর্য
শিল্পী নুরুল ইসলাম বৃত্তের বাইরে বলে নিজেই নিজেকে প্রতিষ্ঠা করার চেষ্টা করেছিলেন। তিনি নিজেই শিল্পকলার গ্যালারি ভাড়া দিয়ে প্রদর্শনী . . .
পহেলা বৈশাখে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে যে মঙ্গল শোভাযাত্রা বের হয়, সে নামটি চারুকলা অনুষদের প্রথম ব্যাচের শিক্ষার্থী ইমদাদ হোসেন এর দেওয়া।
রাজবাড়ির বিজয়নগরে গড়ে তুলেছেন ‘বুনন আর্ট স্পেস’। এদেশে শিল্পকলার জন্য ব্যাক্তিগত পর্যায়ে গড়ে তোলা একমাত্র প্রতিষ্ঠান।
মা রাজিয়া মাহবুব ছিলেন কীর্তিমান লেখক। তিনিই আসলে শিল্পী। মাসুমা খান তাঁর গড়া শিল্পকর্ম। শারীরিক ত্রুটি নিয়েই মেয়েকে শিল্পী হিসেবে গড়েছেন। মাসুমার ভেতরও সেই শক্তিটা ছিল।
তাঁর ক্যানভাসে ওঠে আসে স্থাপত্য কাঠামোর মধ্যে নারী। ঈভ রূপে তিনি নারীকে উপস্থাপন করে চলেছেন সৃষ্টিশীলতা ও শক্তির প্রতীক হিসেবে।
১৯৯৪ সালে সুইডেনে কার্নিভালে ট্রাফিক আর্ট করে নাম লিখিয়েছেন ‘গিনেজ বুক অব রেকর্ড’এ। তাঁর ‘কলোনি’ সিরিজের কাজগুলো সমাদৃত হয়েছে। তিনি নানা রকম চিন্তা উপস্থাপন করছেন তাঁর ক্যানভাসে। ডেমোক্রেজি, কিলিজিয়ন, ইভিলাইজেশন’ শিরোনাম ব্যবহার করে নতুন শব্দ তৈরি করেছেন।
নানা জায়গায় শিল্পকলার শিক্ষকতা করলেও রনজিৎ দাসের ক্যানভাসে দীর্ঘ একটা ধারবাহিকতা রয়েছে। তাঁর বিষয় প্রকৃতি, মানুষ আর জ্যামিতিক ফর্ম। রঙের বেলায় কোনই সীমাবদ্ধতা নেই। হালকা অথবা গাঢ় রঙের ওপর টেক্সার, তাঁর কাজে ব্যঞ্জনা সৃষ্টি করে।
শিক্ষার্থীরা তাকে ডাকতেন ফকরুল মামা। আমিও তাই বলে ডাকতাম। তিনি আমাকে একেবারে আপন ভাগিনার মতই দেখতেন। কাছে এসে পিঠে হাত দিয়ে এটাসেটা জিজ্ঞেস করতেন, কুশলাদি বিনিময় করতেন নিয়মিত। আমার কেন এটা করতেন সবার সঙ্গেই। তিনি ছিলেন আদর্শ মামা। অনেকেই ধারণা সবার এই মামা ডাকার কারনেই তাঁর থাকতে হয়েছে চিরকুমার।
তিনি ১৯৯২ সালে দৈনিক ভোরের কাগজ পত্রিকায় কার্টুন আঁকার মধ্যে দিয়ে পত্রিকায় কাজ শুরু করেন। দুই বছর বিচ্ছিন্ন ভাবে কার্টুন আঁকলেও ১৯৯৪ সাল থেকে নিয়মিত কার্টুন আঁকা শুরু করেন।