tangail tat saree x bfa x fxyz social media (4)

টাঙ্গাইল তাঁতের শাড়ি | TANGAIL SAREE

টাঙ্গাইল শাড়ির তাঁতিরা মূলত ঐতিহ্যবাহী মসলিন তাঁতশিল্পীদের বংশধর। তাদের আদি নিবাস ছিল ঢাকা জেলার ধামরাই ও চৌহাট্টায়।

TANGAIL
SAREE

তাঁতশিল্প বাংলাদেশের অন্যতম পুরোনো কুটিরশিল্প। টাঙ্গাইলের তাঁতের শাড়ি তারই ঐতিহ্য বহন করে। টাঙ্গাইলের দক্ষ কারিগররা তাদের বংশ পরম্পরায় তৈরি করছেন এ শাড়ি। তাই জেলার নামেই এর নামকরণ করা হয়েছে। “ টাঙ্গাইল তাঁতের শাড়ি “। উল্লেখ্য যে বাংলাদেশের বিখ্যাত টাঙ্গাইলের শাড়িকে নিজেদের ঐতিহ্য বলে দাবি করেছে প্রতিবেশী দেশ ভারত। বৃহস্পতিবার (০১ ফেব্রুয়ারি ২০২৪) দেশটির সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম ফেসবুকের ভেরিফায়েড পেজ থেকে করা একটি পোস্টে এমন দাবি করা হয়েছে।

সামাজিক মাধ্যমে প্রচারিত ওই পোস্টে দাবি করা হয়েছে, ‘টাঙ্গাইল শাড়ি, পশ্চিমবঙ্গ থেকে উদ্ভূত, একটি ঐতিহ্যগত হাতে বোনা মাস্টারপিস। এর সূক্ষ্ম গঠন, স্পন্দনশীল রং এবং জটিল জামদানি মোটিফের জন্য বিখ্যাত—এটি এই অঞ্চলের সমৃদ্ধ সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের প্রতীক।’

History of
Tangail Saree

ইতিহাস কি বলে টাঙ্গাইল শাড়ি বিষয়ক

ঊনবিংশ শতাব্দীর শেষ দিকে টাঙ্গাইল তাঁত শিল্পের ব্যাপ্তি পপ্রসারিত হয়। টাঙ্গাইল শাড়ির তাঁতিরা মূলত ঐতিহ্যবাহী মসলিন তাঁতশিল্পীদের বংশধর। তাদের আদি নিবাস ছিল ঢাকা জেলার ধামরাই ও চৌহাট্টায়। তারা দেলদুয়ার, সন্তোষ ও ঘ্রিন্দা এলাকার জমিদারদের আমন্ত্রনে টাঙ্গাইল যায় এবং পরবর্তিতে সেখানে বসবাস শুরু করে। শুরুতে তারা নকশাবিহীন কাপড় তৈরী করত।

১৯০৬ সালে মহাত্মা গান্ধী স্বদেশী আন্দোলনের ডাক দেন। এই আন্দোলনের লক্ষ্য ছিল ইংল্যান্ডের ল্যাঞ্চাশায়ারের তৈরী কাপড় বর্জন করা। এই সময়ে তৎকালীন পূর্ব বাংলা (বর্তমান বাংলাদেশ) এর তাঁত শিল্পের প্রসার লাভ করে। ১৯২৩-২৪ সালে তাঁতের কাপড়ে নকশা প্রবর্তন করা হয়। ১৯৩১-৩২ সালে শাড়ি তৈরীর জন্য জ্যাকার্ড তাঁত প্রবর্তন করা হয়। চাঁদের বুড়ি যেরকম চাকায় সুতা কাটে, ঠিক সেরকম ভাবে টাঙ্গাইল জেলায় গ্রামের পর গ্রাম চরকা ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে সুতা কেটে যাচ্ছে, তার সাথে মাকুর খটখট শব্দ।

টাঙ্গাইলের একটি প্রবাদ বেশ পরিচিত।
‘নদী চর খাল বিল গজারীর বন
টাঙ্গাইল শাড়ি তার গরবের ধন।’ 

এছাড়া অন্য এক প্রবাদ প্রবচনে পাওয়া যায় ,
চমচম, টমটম ও শাড়ি, এই তিনে টাঙ্গাইলের বাড়ি।’ প্রবাদ প্রবচনের মাধ্যমে টাঙ্গাইলের তিনটি লোক ঐতিহ্যের কথা উঠে এসেছে। টাঙ্গাইলের তৈরি চমচম মিষ্টি আর তাঁতের শাড়ি পৃথিবী খ্যাত। টাঙ্গাইলের তাঁতের শাড়ির সুনামের পেছনে রয়েছে তাঁতিদের দক্ষতা।

টাঙ্গাইল তাঁতের শাড়ি | TANGAIL SAREE x bfa

বাংলাদেশের বিখ্যাত টাঙ্গাইলের শাড়িকে ভারত নিজেদের ঐতিহ্য বলে দাবি

“শেষমেস আমাদের শাড়ী ধরেও টানাটানি করতেছে দাদারা” কথাটা কিছুটা হাঁসির হলে বাস্তবেও তাই ঘটতে যাচ্ছিল। বাংলাদেশের বিখ্যাত টাঙ্গাইলের শাড়িকে নিজেদের ঐতিহ্য বলে দাবি করেছে প্রতিবেশী দেশ ভারত। বৃহস্পতিবার (০১ ফেব্রুয়ারি ২০২৪) দেশটির সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম ফেসবুকের ভেরিফায়েড পেজ থেকে করা একটি পোস্টে এমন দাবি করা হয়েছে।

সামাজিক মাধ্যমে প্রচারিত ওই পোস্টে দাবি করা হয়েছে, ‘টাঙ্গাইল শাড়ি, পশ্চিমবঙ্গ থেকে উদ্ভূত, একটি ঐতিহ্যগত হাতে বোনা মাস্টারপিস। এর সূক্ষ্ম গঠন, স্পন্দনশীল রং এবং জটিল জামদানি মোটিফের জন্য বিখ্যাত—এটি এই অঞ্চলের সমৃদ্ধ সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের প্রতীক।’

এবিষয়ে বস্ত্র ও পাটমন্ত্রী জাহাঙ্গীর কবির নানক বলেন – টাঙ্গাইল শাড়ির জিআই স্বত্ব নেয়া ভারতের অভ্যন্তরীণ বিষয়। তিনি আরও বলেন, টাঙ্গাইল শাড়ির জিআই স্বত্ব বাংলাদেশের ছিল, বাংলাদেশেরই থাকবে। এ নিয়ে প্রয়োজনীয় সব ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

টাঙ্গাইল শাড়িকে জিআই পণ্য ঘোষণা করল বাংলাদেশ সরকার tangail saree GI x bfa x fxyz + web

Our StorTangail saree has been declared a GI product of Bangladeshy

টাঙ্গাইল শাড়িকে জিআই পণ্য ঘোষণা করল বাংলাদেশ সরকার

প্রায় ২৫০ বছরের ঐতিহ্য টাঙ্গাইল শাড়ি কে ভৌগোলিক নির্দেশক (জিআই) পণ্য হিসেবে স্বীকৃতি দিল শিল্প মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন পেটেন্ট, শিল্প-নকশা ও ট্রেডমার্কস অধিদপ্তর (ডিপিডিটি)।

এর আগে মঙ্গলবার ৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ দে‌শের প্রাচীন ঐতিহ্য টাঙ্গাইল তাঁত শাড়ির জিআই (জিওগ্রাফিক্যাল আডেন্টিফিকেশন) স্বত্ব পেতে আবেদন করে জেলা প্রশাসন। শিল্প মন্ত্রণালয়ের অধীনস্থ পেটেন্ট, শিল্প-নকশা ও ট্রেড মার্কস অধিদপ্তরের মহাপরিচালক বরাবর এ আবেদন ক‌রেন জেলা প্রশাসক কায়ছারুল ইসলাম।

আবেদনের একদিন পরেই ৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ টাঙ্গাইল শাড়ি -কে জিআই পণ্য হিসেবে শিল্প মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন পেটেন্ট, শিল্প-নকশা ও ট্রেডমার্কস অধিদপ্তর স্বীকৃতি দিল।

এর আগে ৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ বাংলাদেশের বিখ্যাত টাঙ্গাইলের শাড়িকে নিজেদের ঐতিহ্য বলে দাবি করেছে প্রতিবেশী দেশ ভারত।



Tangail District

টাঙ্গাইল জেলা

টাঙ্গাইল সদর উপজেলার তাঁতবহুল গ্রামগুলো হচ্ছে- বাজিতপুর, সুরুজ, বার্থা, বামনকুশিয়া, ঘারিন্দা, গোসাইজোয়াইর, তারটিয়া, চন্ডি, নলুয়া, দেওজান, এনায়েতপুর, বেলতা, গড়াসিন, সন্তোষ, নলসুন্দা, কাগমারী, ছাতিহাটি, ঘারিন্দা, রূপসীযাত্রা, বেলতা, নাল্লাপাড়া, বল্লা, রামপুর, তারুটিয়া, বার্তা, চন্ডি, নলুয়া, কাকুয়া, বকুলতলা, গোসাই জোয়ার উল্লেখযোগ্য।

কালিহাতী উপজেলার বল্লা, রামপুর, বাংরা, সহদেবপুর, ভূক্তা, আকুয়া, ছাতিহাটি, আইসরা, রতনগঞ্জ কোবডোরা প্রভৃতি। দেলদুয়ার উপজেলা পাথরাইল, নলসোধা, চন্ডি, বিষ্ণুপুর প্রভৃতি।

টাঙ্গাইল তাঁতের শাড়ি | TANGAIL SAREE x bfa

Specialty of Tangail Saree

টাঙ্গাইলের তাঁতের শাড়ি বৈশিষ্ট্য

টাঙ্গাইলের শাড়ির খ্যাতি বলি আর বৈশিষ্ট বলি তা হলো শাড়ির সূক্ষ বুননের এবং আকর্ষনীয় নকশার জন্য । এছাড়া প্রধান বৈশিষ্ট্য হলো শাড়ির পাড় বা কিনারের কাজ থাকবে। তারা ডবি এবং জ্যাকার্ড মেশিন এর প্রযুক্তি ব্যবহার করে জটিল যে কোন নকশা খুব সহজেই শাড়িতে ফুটিয়ে তুলতে পারেন । যদিও প্রযুক্তি উন্নতির আগে টাইঙ্গাইলে শাড়ি নকশা ছিল সরল , অনেকটা জ্যামিতিক ধরনের । সাথে ছিল জমিনে বুটি কাজ ।

টাঙ্গাইলের শাড়ি  মুলত  ১২ হাত থেকে ১৪ হাত পর্যন্ত হয়ে থাকে। শাড়ির লেন্থ এর ব্যাপ্তির প্রচলন প্রথমে টাঙ্গাইলের তাঁতের শাড়ি থেকেই শুরু।

পাটাইল ইউনিয়নের বসাক সম্প্রদায় সব থেকে পুরোন সম্প্রদায় যারা এখনও আদি ও ঐতিহ্যের  সাথে তাঁতের শাড়ি তৈরী করে।

Types of Tangail Saree

টাঙ্গাইল শাড়ির প্রকারভেদ

টাঙ্গাইলের শাড়ি বোনার তাঁত দু’ধরনেরঃ (১) চিত্তরঞ্জন (মিহি) তাঁত, (২) পিটলুম (খটখটি) তাঁত। এ দু’ধরনের তাঁতেই তৈরি করা হয় নানা রং ও ডিজাইনের নানা নামের শাড়ি। যেমন :

সুতি শাড়ি
আধা-রেশমি শাড়ি (হাফ সিল্ক শাড়ি)
সফট সিল্ক শাড়ি
সুতি জামদানি শাড়ি
গ্যাস-মারচেন্ডাইয্ড শাড়ি
টুইস্টেড-সুতি শাড়ি
ডাংগ্য শাড়ি
বালুচুরি শাড়ি
জামদানী বা সফ্ট সিল্ক,
টাঙ্গাইল বি.টি
বালুচরি
জরিপাড়
হাজারবুটি
সূতিপাড়
কটকি
স্বর্ণচুড়
ইককাত
আনারকলি
দেবদাস
কুমকুম
সানন্দা
নীলাম্বরী
ময়ুরকন্ঠী

Weaver of Tangail

টাঙ্গাইলের তাঁতি সম্প্রদায়

ইতিহাস থেকে জানা যায়, বসাক সম্প্রদায়ের তাঁতিরাই হচ্ছে টাঙ্গাইলের আদি তাঁতি অর্থাৎ আদিকাল থেকেই এরা তন্তুবায়ী গোত্রের লোক।  টাঙ্গাইলে বংশানুক্রমে যুগের পর যুগ তারা তাঁত বুনে আসছেন। টাঙ্গাইল শাড়ির নতুনত্ত্বের অন্যতম সফল তাঁতিদের মধ্যে বাজিতপুরের আনন্দ মোহন বসাক, সীতানাথ বসাক, চন্ডি গ্রামের নীল কমল বসাক, মনে মন্টু; নলসুন্দা গ্রামের হরেন্দ্র বসাক, পাথরাইল গ্রামের রঘুনাথ বসাক, আনন্দ, গোবিন্দ, সুকুমার বসাক, খুশি মোহন বসাক এর নাম উল্লেখযোগ্য।

তারা জানান টাঙ্গাইলের শাড়ি বুনোনের মূল কাজ একেবারেই আলাদা। অনেক পুরোনো একটা ঐতিহ্যের ধারায় চলে একাজ। সেই জ্ঞান ও নিষ্ঠা ছাড়া আসল টাঙ্গাইলের শাড়ি তৈরি করা যায় না। আসল টাঙ্গাইলের শাড়ি তৈরির জন্য এর তাঁতী বা কারিগরদের শিল্পী হয়ে উঠতে হয়। আমাদের টাঙ্গাইলে সেই শিল্পী তাঁতি আছে। তাই টাঙ্গাইলের তাঁত শিল্প ও তাঁতের শাড়ির এতো সুখ্যাতি।

টাঙ্গাইল তাঁতের শাড়ি | TANGAIL SAREE x bfa

এছাড়া মুসলমান যে সব তাঁতী ছিলেন  তাদেরকে  বলা হতো জোলা। এই জোলা তাঁতীদের সংখ্যাধিক্য ছিল টাঙ্গাইল, কালিহাতী ও গোপালপুর। ক্ষৌম বস্ত্র বো মোটা কাপড় বোনার কাজে এদের একচেটিয়া অধিকার ছিল। সূতো কাটার চরকা এদের প্রত্যেক পরিবারেই ছিল এবং পুত্র কন্যাসহ পরিবারের নারী-পুরুষ সবাই সুতা কাটা ও কাপড় বুনতে সারাদিন ব্যস্ত থাকত।

পুরুষ ও নারী তাঁতিরা মিলে শাড়ি তৈরির কাজ করে। মহিলা রঙ করা ও জরির কাজে সহায়তা করে। পুরুষেরা তাঁত বোনে ও চরকা কাটে।

টাঙ্গাইলের ঐতিহ্যবাহী শাড়ি তৈরি হয় এ রকম তাঁতের সংখ্যা টাঙ্গাইলে ২০ হাজারেরও কম। আর এই ঐতিহ্যবাহী শাড়ি তৈরি হয় প্রধানত বাজিতপুর, পাথরাইল, নলসুন্দা, চন্ডি, বিষ্ণপুর ও বিন্নাফৈর গ্রামে।

টাঙ্গাইলের তাঁতের শাড়ি তৈরি করতে হাতের কাজ করা হয় খুব দরদ দিয়ে,গভীর মনোসংযোগের সাথে অত্যন্ত সুক্ষ্ণ ও সুদৃশ্য ভাবে। পুরুষেরা তাঁত বোনে; আর চরকাকাটা, রঙকরা, জরির কাজে সহযোগিতা করে বাড়ির মহিলারা। তাঁতিরা মনের রঙ মিশিয়ে শাড়ির জমিনে শিল্প সম্মতভাবে নানা ডিজাইন করে বা নকশা আঁকে, ফুল তোলে।

টাঙ্গাইল তাঁতের শাড়ি | TANGAIL SAREE x bfa

Handloom industry in Tangail

টাঙ্গাইল তাঁতশিল্প

টাঙ্গাইলের তাঁতের শাড়ি প্রধানত দুই ধরনের তাঁতের মাধ্যমে তৈরি হয়। ‘পিটলম’ তাঁত বস্ত সভ্যতার উষালগ্ন থেকে শুরু হয়। ‘পিটলম’ তাঁতের বস্ত্র তৈরি করতে তাঁতীদের পরিশ্রম বেশি হয়। এ শাড়ি তৈরি করতে খরচও বেশি পড়ে। এ শাড়ি তৈরি করতে সময় লাগে তিন থেকে চার দিন। আবার ‘চিত্তরঞ্জন’ তাঁতের শাড়ি তৈরি করতে তাঁতীদের ততোটা পরিশ্রম হয় না, উৎপাদন হয় বেশি, খরচ কম হয়।

ছবি সূত্র: সময় তরঙ্গ পত্রিকা থেকে

Tangail Saree Hat

টাঙ্গাইলে শাড়ির হাট

দেশ ভাগের পর হতে টাঙ্গাইল তাঁতের প্রধান হাট হচ্ছে টাঙ্গাইলের বাজিতপুর। বাজিতপুর হাট টাঙ্গাইল মূল শহর থেকে দেড় কিলোমিটার দক্ষিণে অবস্থিত। সপ্তাহের প্রতি সোম ও শুক্রবার হাট বসে। ভোর রাত হতে এখানে হাট শুরু হয়, সকাল ৯-১০টা পর্যন্ত চলে হাটের ব্যতিব্যস্ততা এবং বেচাকেনা। এ হাটের বেশির ভাগ ক্রেতারাই মহাজন শ্রেণীর। মহাজনরা এই হাট থেকে পাইকারি দরে কাপড় কিনে নিয়ে সারা দেশের বিভিন্ন বড় বড় মার্কেটে, শপিং মলে, ফ্যাশন হাউস গুলোতে সাপ্লাই দেন।

Tangail saree price

টাঙ্গাইল শাড়ির দরদাম

শাড়ির ডিজাইন, মান, বুনন ও নকশার ভেদে শাড়ির দাম নির্ধারন করা হয়ে থাকে পাইকারির ক্ষেত্রে। আর ব্রান্ড ভেদে শাড়ির দাম এর তারতম্য দেখা যায়।  


ধারনা দেয়া যেতে পারে এভাবে- শাড়ির দাম ৬০০ থেকে ৫০০০ টাকা । সফট সিল্ক শাড়ির দাম ৯৫০ থেকে ৫০০০ টাকা, সফট কটন শাড়ির দাম ৬৫০ থেকে ৩৫০০ টাকা, বালুচরি শাড়ির দাম ১৪০০ থেকে ২৮৫০ টাকা, তসর সিল্ক শাড়ির দাম ১৯০০ থেকে ৪৫০০ টাকা, সম্বলপুরী শাড়ির দাম ৭৫০ থেকে ৩০০০ টাকা, সিল্ক কাতান শাড়ির দাম ২৫০০ থেকে ১০০০০ টাকা।

টাঙ্গাইলের শাড়ি tangail saree GI product of bangladesh x bfa x fxyz web

টাঙ্গাইলের শাড়ি, টাঙ্গাইলেই হবে, ব্যস। আলাপ খতম।

টাঙ্গাইলের শাড়ি, টাঙ্গাইলেই হবে, ব্যস। আলাপ খতম।

টাঙ্গাইল বয়ন শিল্পের কাব্যকথ

টাঙ্গাইল বয়ন শিল্পের কাব্যকথা ২০১৪

টাঙ্গাইলের তাঁতশিল্পকে আরও বড় পরিসরে তুলে ধরতে ‘ফ্যাশন ডিজাইন কাউন্সিল অব বাংলাদেশ’ ও ‘বেঙ্গল আর্ট লাউঞ্জ’ আয়োজনে করেছিলেন ‘ An Ode to Tangail Weaves ‘ বা ‘ টাঙ্গাইল বয়ন শিল্পের কাব্যকথা ‘ শীর্ষক প্রদর্শনী ।


তথ্যসূত্র :

https://samakal.com

https://www.dailysangram.com/

www.tangail.gov.bd/

bn.wikipedia.org/wiki


Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Social media & sharing icons powered by UltimatelySocial
error

Your share and comment are an inspiration to us

X (Twitter)
Post on X
Pinterest
fb-share-icon
Instagram
FbMessenger
Copy link
URL has been copied successfully!