প্রতিটি পর্যায়ে
আমাদের জাতীয় এবং আর্ন্তজাতিক ভাবে স্বীকৃত এমন কিছু কিছু ঐতিহ্যবাহী স্থান আছে যেখানে প্রতি বছর লাখ লাখ পর্যটকের আনাগোনা যেনো মুখর থাকে, সেই ভাবে ব্রান্ডিং করতে হবে। কথা হচ্ছে নিদৃষ্ট কিছু স্থান নয়, আমাদের এগিয়ে আসতে হবে প্রতিটি পর্যায়ে- আমাদের ঐতিহ্যবাহী খাবার, ঐতিহ্যবাহী স্থান, আমাদের সংস্কৃতি এবং আমাদের আলোকিত পূর্ব পুরুষ, যাদের আত্নত্যাগে আমরা আলোকিত।
দেশের ব্র্যান্ডিং
বিশ্বায়নের এই যুগে দেশের খ্যাতি ও সুনামকে বিশ্বের দরবারে তুলে ধরার জন্য এখন জোরেসোরে দেশকে ব্রান্ডিং করতে হবে নিজ নিজ উদ্যগে। এই ব্রান্ডিংয়ের মানে হচ্ছে দেশের সমৃদ্ধময় দিকগুলো বিশ্বের কাছে তুলে ধরা। ব্রান্ডিংয়ের সুফল হচ্ছে, দেশের ইতিবাচক ব্র্যান্ডিং খাড়া করতে পারলে সঙ্গে সঙ্গে দেশের জনশক্তি, পর্যটন, দেশে তৈরি পণ্য, বিনিয়োগ ও অন্যান্য সেবাও মানুষের কাছে বিশ্বাসযোগ্যতা অর্জন করে এবং গ্রহণযোগ্যতা পাবে। এই ব্রান্ডিং ইমেজ দেখেই মানুষ ঠিক করবে কোন শহরে বেড়াতে যাবে। বিশ্বের বেশিরভাগ দেশই ব্রান্ডিংকে গুরুত্ব দিচ্ছে । যেমন মালয়েশিয়া “ট্রুলি এশিয়া | Truly Asia ”, ভারত ‘ইনক্রেডিবল ইন্ডিয়া | Incredible India’, চীন সারা বিশ্বের ‘কারখানা’ এবং শ্রীলঙ্কা ‘রিফ্রেশিংলি শ্রীলঙ্কা | Refreshing SriLanka ’ হিসেবে পরিচিত। এছাড়া থাইল্যান্ড নিজেকে তুলে ধরছে ‘অ্যামেজিং থাইল্যান্ড | amazing thailand ’ নামে। আর আমাদের !
শতরঞ্জি, রংপুরের ঐতিহ্যবাহী বুননশিল্প
রংপুরের ঘাঘট নদীর পার্শ্ববর্তী এলাকার জলবায়ু এবং ঘাঘট নদীর পানি শতরঞ্জি বুননের উপযোগী। যেমন জামদানির জন্য উপযোগী শীতলক্ষ্যা নদীর পানি।
কান্তজিউ মন্দির | অবিভক্ত ভারতের এগারতম আশ্চর্য
রামায়ণ, মহাভারত এবং বিভিন্ন পৌরাণিক কাহিনী চিত্রায়ণ করা পুরো মন্দিরে প্রায় ১৫,০০০-এর মতো টেরাকোটা টালি রয়েছে।
রংপুর বিভাগের জেলাগুলো কিসের বিখ্যাত?
আপনার একটি শেয়ারে জানবে বিশ্ব, আমাদের দেশ কতটা সমৃদ্ধ