ভাস্কর শামীম সিকদার | SHAMIM SIKDER
তাঁর গড়া ভাস্কর্য টিএসসি এলাকায় ‘স্বোপার্জিত স্বাধীনতা, এসএম হলের পাশে ‘স্বাধীনতা সংগ্রাম’ ভাস্কর্য
তাঁর গড়া ভাস্কর্য টিএসসি এলাকায় ‘স্বোপার্জিত স্বাধীনতা, এসএম হলের পাশে ‘স্বাধীনতা সংগ্রাম’ ভাস্কর্য
৮ বছর কাজ করার পর পারিবারিক কারণে চাকরিটা ছেড়ে দিতে হয়। চাকরি ছাড়েলেও মননে ছিল ডিজাইনিং, ভাবলেন নিজের কাজের সিগনেচার নিয়ে একটা এক্সিবিশন করলে কেমন হয়। সেই এক্সিবিশন করতে গিয়েই বিবিয়ানার শুরু।
পহেলা বৈশাখে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে যে মঙ্গল শোভাযাত্রা বের হয়, সে নামটি চারুকলা অনুষদের প্রথম ব্যাচের শিক্ষার্থী ইমদাদ হোসেন এর দেওয়া।
রাজবাড়ির বিজয়নগরে গড়ে তুলেছেন ‘বুনন আর্ট স্পেস’। এদেশে শিল্পকলার জন্য ব্যাক্তিগত পর্যায়ে গড়ে তোলা একমাত্র প্রতিষ্ঠান।
মা রাজিয়া মাহবুব ছিলেন কীর্তিমান লেখক। তিনিই আসলে শিল্পী। মাসুমা খান তাঁর গড়া শিল্পকর্ম। শারীরিক ত্রুটি নিয়েই মেয়েকে শিল্পী হিসেবে গড়েছেন। মাসুমার ভেতরও সেই শক্তিটা ছিল।
পহেলা বৈশাখে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে কোনো ধরনের মুখোশ পরা এবং ব্যাগ বহন করা যাবে না। তবে চারুকলা অনুষদের প্রস্তুত করা মুখোশ হাতে নিয়ে প্রদর্শন করা যাবে।
নানা জায়গায় শিল্পকলার শিক্ষকতা করলেও রনজিৎ দাসের ক্যানভাসে দীর্ঘ একটা ধারবাহিকতা রয়েছে। তাঁর বিষয় প্রকৃতি, মানুষ আর জ্যামিতিক ফর্ম। রঙের বেলায় কোনই সীমাবদ্ধতা নেই। হালকা অথবা গাঢ় রঙের ওপর টেক্সার, তাঁর কাজে ব্যঞ্জনা সৃষ্টি করে।
শিক্ষার্থীরা তাকে ডাকতেন ফকরুল মামা। আমিও তাই বলে ডাকতাম। তিনি আমাকে একেবারে আপন ভাগিনার মতই দেখতেন। কাছে এসে পিঠে হাত দিয়ে এটাসেটা জিজ্ঞেস করতেন, কুশলাদি বিনিময় করতেন নিয়মিত। আমার কেন এটা করতেন সবার সঙ্গেই। তিনি ছিলেন আদর্শ মামা। অনেকেই ধারণা সবার এই মামা ডাকার কারনেই তাঁর থাকতে হয়েছে চিরকুমার।
তিনি ১৯৯২ সালে দৈনিক ভোরের কাগজ পত্রিকায় কার্টুন আঁকার মধ্যে দিয়ে পত্রিকায় কাজ শুরু করেন। দুই বছর বিচ্ছিন্ন ভাবে কার্টুন আঁকলেও ১৯৯৪ সাল থেকে নিয়মিত কার্টুন আঁকা শুরু করেন।
তরুণ ঘোষ তার ক্যানভাসে আমাদের লোক-মিথ, আধুনিত রূপে উপস্থাপন করেছেন। তাঁর অসাধারণ সৃষ্টি ‘বেহুলা’ সিরিজ। এই কাজে তিনি অর্জন করেছেন এশিয়ান এওয়ার্ড।