artist of bangladesh

শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিন । Zainul Abedin

“এখনতো চারিদিকে রুচির দুর্ভিক্ষ! একটা স্বাধীন দেশে সুচিন্তা আর সুরুচির দুর্ভিক্ষ! এই দুর্ভিক্ষের কোন ছবি হয়না।” এটি বাংলাদেশের প্রখ্যাত চিত্রশিল্পী শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিন -এর বিখ্যাত একটি উক্তি।

চিত্রশিল্পী সৌরভের ‘শাশ্বত অস্তিত্ব’

ক্যানভাসে মটিফগুলো ছিলো প্রাচীন বাঙালি লোকচরিত্র, রাজসিক রাতজাগা প্যাঁচা, টেপা পুতুল, মাটির পুতুল, গাজির পট, বাউল শিল্প, সখের হাড়ি, মাছের লোকজ আদল, জামদানি, ১০ পয়সার মত হারিয়ে যাওয়া অনেক উপাদান এসেছে ক্যানভাসের মটিফ হিসেবে।

শিল্পী মাসুমা খান | MASUMA KHAN

মা রাজিয়া মাহবুব ছিলেন কীর্তিমান লেখক। তিনিই আসলে শিল্পী। মাসুমা খান তাঁর গড়া শিল্পকর্ম। শারীরিক ত্রুটি নিয়েই মেয়েকে শিল্পী হিসেবে গড়েছেন। মাসুমার ভেতরও সেই শক্তিটা ছিল।

শিল্পী রনজিৎ দাস | Ranjit Das

নানা জায়গায় শিল্পকলার শিক্ষকতা করলেও রনজিৎ দাসের ক্যানভাসে দীর্ঘ একটা ধারবাহিকতা রয়েছে। তাঁর বিষয় প্রকৃতি, মানুষ আর জ্যামিতিক ফর্ম। রঙের বেলায় কোনই সীমাবদ্ধতা নেই। হালকা অথবা গাঢ় রঙের ওপর টেক্সার, তাঁর কাজে ব্যঞ্জনা সৃষ্টি করে।

শিল্পী মোহাম্মদ ফকরুল ইসলাম

শিক্ষার্থীরা তাকে ডাকতেন ফকরুল মামা। আমিও তাই বলে ডাকতাম। তিনি আমাকে একেবারে আপন ভাগিনার মতই দেখতেন। কাছে এসে পিঠে হাত দিয়ে এটাসেটা জিজ্ঞেস করতেন, কুশলাদি বিনিময় করতেন নিয়মিত। আমার কেন এটা করতেন সবার সঙ্গেই। তিনি ছিলেন আদর্শ মামা। অনেকেই ধারণা সবার এই মামা ডাকার কারনেই তাঁর থাকতে হয়েছে চিরকুমার।

শিল্পী বিপুল শাহ | Bipul Shah

তিনি ১৯৯২ সালে দৈনিক ভোরের কাগজ পত্রিকায় কার্টুন আঁকার মধ্যে দিয়ে পত্রিকায় কাজ শুরু করেন। দুই বছর বিচ্ছিন্ন ভাবে কার্টুন আঁকলেও ১৯৯৪ সাল থেকে নিয়মিত কার্টুন আঁকা শুরু করেন।

শিল্পী পাপা নুরুন নাহার | PAPA NURUN NAHAR

বিগত শতাব্দির আশির দশকে তিনি হালকা রঙে নানা উপাদানে কাজ করে শিল্পপ্রেমীদের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন। ক্যানভাসে তিনি যুক্ত করেন কাঠ ও ধাতব উপাদান। ২০০৭ সালে তিনি রঙিন পুথি নির্মিত অলংকার প্রদর্শনী করেছিলেন।

Instagram did not return a 200.
Social media & sharing icons powered by UltimatelySocial
error

Your share and comment are an inspiration to us

X (Twitter)
Post on X
Pinterest
fb-share-icon
Instagram
FbMessenger
Copy link
URL has been copied successfully!