Kantajew Temple কান্তজিউ মন্দির x bfa x fxyz web

কান্তজিউ মন্দির | অবিভক্ত ভারতের এগারতম আশ্চর্য

রামায়ণ, মহাভারত এবং বিভিন্ন পৌরাণিক কাহিনী চিত্রায়ণ করা পুরো মন্দিরে প্রায় ১৫,০০০-এর মতো টেরাকোটা টালি রয়েছে।

কান্তজিউ মন্দির বাংলাদেশের একটি ঐতিহ্যবাহী স্থপনা। যা কারো কারো কাছে কান্তনগর মন্দির, কান্তজিউ মন্দির। আবার অনেকের কাছে নবরত্ন মন্দির নামেও পরিচিত। মন্দিরটি হিন্দু ধর্মের কান্ত বা কৃষ্ণের মন্দির হিসেবে নামকরণ করা হয়। অথ্যাত কান্ত থেকে কান্তজিউ মন্দির। আর কান্তজিউ থেকে এলাকার নাম হয় কান্তনগর। রাধাকৃষ্ণের পূজা করার জন্যই এই মন্দির প্রতিষ্ঠা করে মহারাজা জমিদার প্রাণনাথ রায়।

কান্তজিউ মন্দিরটি দিনাজপুরের কান্তনগর গ্রামে ঢেঁপা নদীর তীরে অবস্থিত। এ মন্দিরে বাংলাদেশের সর্বোৎকৃষ্ট টেরাকোটা শিল্পের নিদর্শন রয়েছে যা পৌরাণিক কাহিনীসমূহ পোড়ামাটির অলঙ্করণে দেয়ালের গয়ে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। শুধু তাই নয় অবিভক্ত ভারতের এগারতম আশ্চর্য ছিল এই কান্তজিউ মন্দির।

মোটের উপর কান্তজিউ মন্দিরে ইতিহাস হলো দিনাজপুরের তৎকালীন মহারাজা জমিদার প্রাণনাথ রায় শেষ বয়সে কাহারোল উপজেলার ঢেঁপা নদীর তীরবর্তী এলাকায় একটি মন্দির করা ইচ্ছা করেন। তার ইচ্ছা অনুযায়ী ১৭২২ সালে এ মন্দিরের নির্মাণকাজ শুরু হয়। প্রাণনাথের মৃত্যুর পর তার পোষ্যপুত্র রামনাথ রায় ১৭৫২ সালে মন্দিরের নির্মাণকাজ শেষ করেন। তখন থেকে এই মন্দিরে রাধাকৃষ্ণের পূজা হয়। মন্দিরটির নবরত্ন বা ‘নয় শিখর’ ছিল বলে নবরত্ন মন্দির নামেও ডাকা হয়। কিন্তু ১৮৯৭ সালে সংঘটিত একটি ভূমিকম্পে সবগুলোই ধ্বংস হয়ে যায়। বিশ শতকের শুরুর দিকে মহারাজা গিরিজানাথ মন্দিরের ব্যাপক সংস্কার করলেও মন্দিরের চূড়াগুলো আর সংস্কার করা হয়নি।

Kantajew Temple Architecture

কান্তজিউ মন্দিরের স্থাপত্যশৈলী

এই মন্দির বিখ্যাত মূলত এর অভাবনীয় নির্মাণশৈলীর কারণে। নির্মাণকালে মন্দিরটির চূড়ার উচ্চতা ছিল ৭০ ফুট। তিনতলায় নির্মিত এই মন্দিরের ৯টি অলংকৃত শিখর ছিলো যা দেখে মনে হতে পারে একটি উঁচু ভিত্তির উপর একটি রথ দাঁড়িয়ে আছে। তবে এর সবচেয়ে আকর্ষণীয় দিক হলো সারাদেহে বসানো পোড়ামাটির ফলক বা টেরাকোটার অনিন্দ্যসুন্দর কারুকার্য।

মন্দিরের বাইরের দেয়াল জুড়ে পোড়ামাটির ফলকে রামায়ণ, মহাভারত এবং বিভিন্ন পৌরাণিক কাহিনী চিত্রায়ণ করা আছে। পুরো মন্দিরে প্রায় ১৫,০০০-এর মতো টেরাকোটা টালি রয়েছে। উপরের দিকে তিন ধাপে উঠে গেছে মন্দিরটি। মন্দিরের চারদিকের সবগুলো খিলান দিয়েই ভেতরের দেবমূর্তি দেখা যায়। মন্দির প্রাঙ্গণ আয়তাকার হলেও, পাথরের ভিত্তির উপরে দাঁড়ানো ৫০ ফুট উচ্চতার মন্দিরটি বর্গাকার। নিচতলার সব প্রবেশপথে বহু খাঁজযুক্ত খিলান রয়েছে। দুটো ইটের স্তম্ভ দিয়ে খিলানগুলো আলাদা করা হয়েছে, স্তম্ভ দুটো খুবই সুন্দর এবং সমৃদ্ধ অলংকরণযুক্ত। মন্দিরের পশ্চিম দিকের দ্বিতীয় বারান্দা থেকে সিঁড়ি উপরের দিকে উঠে গেছে। মন্দিরের নিচতলায় ২১টি এবং দ্বিতীয় তলায় ২৭টি দরজা-খিলান রয়েছে, তবে তৃতীয় তলায় রয়েছে মাত্র ৩টি করে।

টেরাকোটার নিদর্শন

তবে পোড়ামাটির ফলকগুলোর বিশেষত্ব আসলে অন্যখানে। এগুলো সাধারণ কোনো টেরাকোটার কাজ নয়। এর গায়ে লাগানো প্রত্যেকটা ফলকে রামায়ণ ও মহাভারতের কাহিনী বর্ণিত হয়েছে। তবে কিছু ফলকে মুঘল আমলের চিত্রবর্ণনাও দেখা যায়। তবে এসব ফলকের উপস্থাপন ছিল অনন্য যা অন্যান্য টেরাকোটার নিদর্শনে দেখা যায় না। এর স্তম্ভের কার্নিশে সমসায়িক জীবন ও অভিজাত শ্রেণির শিকারের দৃশ্য চিত্রায়িত হয়েছে।

দ্বিতীয় ধাপে

দ্বিতীয় ধাপে রয়েছে মুঘল জীবন ব্যবস্থার প্রতিচ্ছবি। মুঘল বাদশাদের শিকার ও কারুকার্য খচিত রথের দৃশ্যায়ন দেখা যায় এ ধাপে। তৃতীয় ধাপে রয়েছে পৌরাণিক কাহিনী বিবরণ। রামায়ণ ও মহাভারতের কাহিনী বর্ণিত আছে এই অংশে। কুরুক্ষেত্রের যুদ্ধ, সীতার বনবাস, বাকাসুর হত্যা ইত্যাদি গুরুত্তপূর্ণ পৌরাণিক কাহিনী স্থান পেয়েছে এই ধাপে।

নয়াবাদ মসজিদ
Nayabad Masjid
Nayabad Masjid

নয়াবাদ মসজিদ

কান্তজীর মন্দির ভ্রমণের বোনাস হিসেবে দেখতে পাবেন ঐতিহাসিক নয়াবাদ মসজিদও।


পৌরাণিক কাহিনীর লৌকিক উপস্থাপনে তাই কারিগরদের সৃজনশীলতা ও দক্ষতার এক অনন্য নিদর্শন এই ফলকগুলো। জানা যায় সুদূর পারস্য থেকে নির্মান শিল্পীদের আনা হয়েছিল এই মন্দিরের নির্মাণ এবং সৌন্দর্য বর্ধনের জন্য। রাজা প্রাণনাথ নির্মাণ শিল্পী এবং শ্রমিকদের বসবাসের জন্য মন্দিরের দক্ষিণ দিকে নয়াবাদ নামক গ্রামে জমি দান করেন। এসব শ্রমিকদের বেশিরভাগই ছিলেন ইসলাম ধর্মাবলম্বী। তাই ধর্মীয় প্রার্থনা পালনের জন্য তারা নয়াবাদ মসজিদ নির্মাণ করেন যা একই এলাকার আরেকটি প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন হিসেবে খ্যাতি অর্জন করে। এখানেও মধ্যযুগীয় নির্মাণশৈলীর দেখা পাওয়া যায়। তবে স্থানীয় এক মুরুব্বির কাছ থেকে জানা যায় যে এই মসজিদেও নাকি বিভিন্ন পৌরাণিক কাহিনীর দেব-দেবীর টেরাকোটা ফলক ছিলো। পরবর্তিতে প্লাস্টার করে ঢেকে দেয়া হয়।

History of  Kantajew Temple

কান্তজিউ মন্দিরের ইতিহাস

মন্দিরের উত্তর দিকের ভিত্তিবেদীর শিলালিপি থেকে জানা যায়, মুঘল বাদশাহর প্রতি তার ভালোবাসা ও আনুগত্যে খুশি হয়ে আওরঙ্গজেব জমিদার প্রাণনাথ -কে ‘রাজা’ উপাধিতে ভূষিত করেন। সেইসাথে তাকে জমিদারি পরিচালনার আদেশ দেন। ব্যক্তিগত জীবনে তিনি ছিলেন একজন বড় কৃষ্ণভক্ত। তাই রাজা উপাধি পাওয়ার পর কৃতজ্ঞতা স্বরূপ তিনি নিজভূমে ফিরে আসার পূর্বে বৃন্দাবন ভ্রমণের জন্য মনস্থির করলেন এবং সিদ্ধান্ত নিলেন ফিরে গিয়ে তিনি ভগবান কৃষ্ণের একটি মন্দির নির্মাণ করবেন।

প্রাণনাথ চলে যান বৃন্দাবন। সেখানে তিনি কিছুদিন অবস্থান করেন এবং একটি কৃষ্ণমূর্তি তাকে বিমোহিত করে। তিনি সেই কৃষ্ণমূর্তি সঙ্গে করে নিয়ে আসার সিদ্ধান্ত নিলে একরাতে স্বপ্নে ভগবান শ্রী কৃষ্ণ তাকে এই মূর্তি নিয়ে যেতে নিষেধ করেন এবং বলেন এতে তার ভক্তরা ব্যথিত হবে। তবে যেহেতু প্রাণনাথ কৃষ্ণভক্ত ছিলেন তাই ভগবান শ্রী কৃষ্ণ তাকেও খুশি করার জন্য কথা দেন যে তিনি অবশ্যই তার সাথে যাবেন তবে এই মূর্তিতে নয় এই মূর্তির মতো দেখতে আরেকটা মূর্তিতে যা তিনি পরবর্তী দিনে স্নানের সময় লাভ করবেন।

স্বপ্ন অনুসারে তিনি পরবর্তী দিন স্নানের সময় একটি কৃষ্ণমূর্তি লাভ করেন যা অবিকল ওই মূর্তির মতো দেখতে ছিল। দিনাজপুর ফিরে প্রাণনাথ এই মূর্তিতে প্রাণ প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ নেন। মন্দির নির্মাণের জন্য তিনি শ্যামগর এলাকে বেছে নেন।

তিনি ঢেঁপা নদীর তীরে একটি অস্থায়ী মন্দির নির্মাণ করেন। ভগবান কৃষ্ণের নামানুসারে শ্যামগড়ের নাম বদলে হয় কান্তনগর। অস্থায়ী সেই মন্দিরে প্রাণ প্রতিষ্ঠা করা হয় সেই কৃষ্ণমূর্তির। এই অস্থায়ী মন্দিরটি এখনো কান্তজীর মন্দিরের অদূরে ভগ্ন অবস্থায় দাড়িয়ে আছে।

প্রাণনাথ এবার একটি বড় মন্দির নির্মাণের দিকে মনোযোগ দেন এবং পোড়ামাটির ফলক দ্বারা মন্দিরের সম্পূর্ণ গাত্র অলংকরণের সিদ্ধান্ত নেন। ১৭০৪ সালে শুরু হয় মূল মন্দির নির্মাণের কাজ।

১৭২২ সালে রাজা প্রাণনাথ মৃত্যুবরণ করেন। তার কোনো পুত্রসন্তান ছিল না। তবে তার পোষ্য পুত্র রামনাথ রায় সিংহাসনে বসেন। সিংহাসনে বসার পর বাবার শেষ ইচ্ছা অনুসারে তিনি মন্দির নির্মাণের কাজ এগিয়ে নিতে থাকেন। ১৭৫২ সালে মন্দিরটির নির্মাণকাজ শেষ হয়। নির্মাণকৃত মন্দিরে মোট নয়টি চুড়া ছিলো তাই একে অনেকেই নবরত্ন মন্দির নামে ডাকেন। ১৮৯৭ সালে মন্দিরটি বেশ বড় ভূমিকম্পের কবলে পড়ে এবং এর চুড়াগুলো ভেঙে যায়।

কান্তজিউ মন্দিরের আদিরূপ

southern view of Kantojiu Temple in 1871 showing the nine spires that were subsequently destroyed in an earthquake

নির্মাণকৃত মন্দিরে মোট নয়টি চুড়া ছিলো তাই একে অনেকেই নবরত্ন মন্দির নামে ডাকেন।

Archaeological sites

প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন

১৯৬০ সালে সরকারের প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন বিভাগ এই মন্দিরকে প্রাচীন কীর্তি হিসেবে ঘোষণা করে এবং এর সংস্কারের দায়িত্ব নেয়। সেই থেকেই এই পুরাকীর্তি প্রত্নতাত্ত্বিক বিভাগ কতৃক সংরক্ষিত হয়ে আসছে।

কান্তজিউ মন্দির, Kantajew Temple
Rash Mela

রাস মেলা

জানা যায় মহারাজা রামনাথ রায়ের সময়কাল থেকেই এই রাস মেলা অনুষ্ঠিত হয়ে আসছে।

প্রতিবছর শ্রীকৃষ্ণের জন্ম তিথিতে রাধাকৃষ্ণের যুগল প্রতিমায় পূজা অর্চনার জন্য মন্দির প্রাঙ্গণে এক মাস ব্যাপী এক উৎসবের আয়োজন করা হয় তাই মুলত রাস মেলা। ১৭৫২ সাল থেকে কান্তজিউ মন্দির ও দিনাজপুর রাজবাড়ীকে ঘিরে যে উৎসব শুরু হয়েছিল তা গত ২৭০ বছর ধরে চলছে। উৎসবে হাজারো ভক্ত ও পূণ্যার্থীরা এখানে আসেন। উৎসব ঘিরে ভজন , কীর্তন আর ধর্মীয় সঙ্গীতের ধ্বনিতে আবেগঘন পরিবেশের সৃষ্টি হয় ঐতিহাসিক এই মন্দিরকে ঘিরে।

কষ্টিপাথরের মূর্তি কান্তনগর প্রত্নতাত্ত্বিক জাদুঘর
Rash Mela

কান্তনগর প্রত্নতাত্ত্বিক জাদুঘর

কান্তজিউ মন্দির এর যাবার পথেই কান্তনগর কাহারোলে রয়েছে ইতিহাস-ঐতিহ্য সংবলিত কান্তনগর প্রত্নতাত্ত্বিক জাদুঘর। প্রাচীন যুগের ঐতিহ্যকে ধরে রাখতেই কান্তনগর প্রত্নতাত্ত্বিক জাদুঘরটি।

জাদুঘরে প্রবেশের মুখেই রয়েছে কান্তজিউ মন্দিরের আদলে টেরাকোটার রেপলিকা। ভিতরে প্রবেশ করলেই বিভিন্ন সাইজের থরে থরে সাজানো রয়েছে ইতিহাস-ঐতিহ্য সংবলিত ছোট-বড় ইতিহাসের ধারক-বাহক কষ্টিপাথরের বিভিন্ন দেবতার মূর্তি। জাদুঘরে সবচেয়ে ছোট ১ ফুট এবং সর্বোচ্চ ১০ ফুট উচ্চতার কষ্টিপাথরের মূর্তি রয়েছে। আবার ৫ কেজি থেকে সর্বোচ্চ ৮৫০ কেজি ওজনের মূর্তিও রয়েছে এখানে। সব মিলিয়ে এখানে ৩ শতাধিক বিভিন্ন দেব-দেবতার মূর্তি রয়েছে বলে জানা যায়।

এছাড়া প্রত্নতাত্ত্বিক জাদুঘরটিতে রয়েছে শত বছর আগের রাজা ও মুঘল যুগের জিনিসপত্র, সোনা-রুপার টাকা ছাড়াও মূল্যবান কষ্ঠিপাথরের মূর্তিসহ প্রাচীন বিভিন্ন উপকরণ।

প্রত্নতাত্ত্বিক জাদুঘরটি সরকারি ছুটির দিনসহ সাপ্তাহিক বন্ধ থাকে রবিবার। সোমবার বিকাল ২টা থেকে ৫টা পর্যন্ত এবং অন্যদিন সকাল ১০টা থেকে বিকাল ৫টা পর্যন্ত সর্বসাধারণের জন্য খোলা থাকে এটি। টিকিট কেটে ভিতরে প্রবেশ করতে হয়।


আপনার একটি শেয়ার আমাদের জন্য অনুপ্রেরণা


কান্তজিউ মন্দির, Kantajew Temple

কান্তজিউ মন্দিরে কিভাবে যাবেন

ঢাকা থেকে বাস এবং ট্রেনে দিনাজপুর যেতে হবে। এবং দিনাজপুর শহর থেকে ২০ কিলোমিটার উত্তরে কাহারোল উপজেলায় কান্তজীর মন্দিরের অবস্থান। অটোরিক্সা বা সিএনজি ভাড়া করে সহজেই যেতে পারবেন শান্ত এই গ্রাম কান্তনগরে। সেখানেই কান্তজীউ মন্দির।

ঢাকার কমলাপুর কিংবা বিমানবন্দর রেল্ওয়ে স্টেশন থেকে যায় আন্তঃনগর একতা এক্সপ্রেস, পঞ্চগড় এক্সপ্রেস ও দ্রুতযান এক্সপ্রেস দিনাজপুরের উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায়। টিকিট মূল্য ৪৬০ থেকে ১৫০০ টাকা । আর বাস ভাড়া মান ভেদে ৮০০ টাকা থেকে ১৫০০ টাকা।

বোনাস হিসেবে ঘুরে আসবেন মন্দিরের দক্ষিণ দিকে নয়াবাদ নামক গ্রামে নয়াবাদ মসজিদ। এছাড়া দিনাজপুরের আরো কিছু বিখ্যাত স্থান যেমন: রামসাগর, সুখসাগর, দিনাজপুর রাজবাড়ী ও শিংরা ফরেস্ট।

কান্তজিউ মন্দিরে গেলে, কোথায় থাকবেন

দিনাজপুরে এক রাত থাকতে চাইলে অবশ্যই প্রথমে খোঁজ নিবেন ব্রাক এর লার্নিং সেন্টার দিনাজপুর বিএলসি -তে। সেখানে সুযোগ না হলে মন্দিরের পাশেই পাবেন পর্যটন মোটেল। কিংবা আশেপাশে সাধারন মানের আবাসিক হোটেল।

বোনাস হিসেবে পাবেন ব্রাক এর লার্নিং সেন্টার দিনাজপুরের ভিতরের এমন শৈল্পিক দৃশ্য। যা আপনাকে মুগ্ধ করবেই।



August 6, 2024
different types of footwear ফুটওয়্যারের গল্প shoes story x bfa x fxyz final

জুতার সাতকাহন

fayze hassan
কুকুরের স্বভাবই না-কি এই, রাজতক্তে বসালেও সে জুতা চাটবেই। আর এই জুতা ৪০ হাজার বছর…
August 6, 2024

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Social media & sharing icons powered by UltimatelySocial
error

আপনার একটি শেয়ার আমাদের জন্য অনুপ্রেরণা

X (Twitter)
Post on X
Pinterest
fb-share-icon
Instagram
FbMessenger
Copy link