পাখা তৈরির প্রক্রিয়া: একটি শিল্পের বুনন
তালপাখা তৈরির কাঁচামাল হলো তালের পাতা, যা স্থানীয় ভাষায় ডাগুর নামে পরিচিত। প্রতি বছরের আশ্বিন মাসে নওগাঁ ও চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে বাঁশ এবং তালপাতা সংগ্রহ করা হয়। এই ডাগুরগুলোকে পাখার আকারে গোল করে কেটে রোদে শুকানো হয়। অন্যদিকে বাঁশ চিকন চিকন করে কেটে রাখা হয় পাখা পাখার মুরি বাধার জন্য। এরপর চৈত্র মাসের শুরু থেকে মুলত পাখা তৈরির মুল কাজ শুরু হয়। যা চলে ফাল্গুন মাস পর্যন্ত। শুধু ডাগুর হলেই হবে না, পাখার সৌন্দর্য বাড়াতে লাগে বাঁশ, সুতা, আর রঙের ছোঁয়া। কারিগররা পাখাগুলো সৌন্দর্য বৃদ্ধির জন্য বাহারি রঙ ব্যাবহার করেন। তাদের আঁকাবাঁকা ডিজাইন আর রঙের বাহারে পাখাগুলো যেন চিত্রকর্মের মতো চোখ ধাঁধিয়ে দেয়। এক একটি তালের পাতা থেকে তৈরি হয় দুইটি বড় ডাগুর পাখা, চারটি ঘুরানী পাখা, এবং ছয়টি পকেট পাখা।
তালগাছের পাতা (স্থানীয় ভাষায় তালের ডাগুর) দিয়ে তিন ধরনের পাখা তৈরি হয়। স্থানীয়ভাবে নাম দেয়া হয়েছে- পকেট পাখা, ঘুরানী পাখা এবং ডাগুর পাখা।
আপনার একটি শেয়ার এবং মন্তব্য আমাদের জন্য অনুপ্রেরণা ❤️

প্রাদা কিনছে ভার্সাচি: দুই আইকনের একত্রীকরণ
bdfashion archive
তেহারী ঘর: এক প্লেট নস্টালজিয়া
fayze hassanতেহারী ঘর: ঐতিহ্যের স্বাদে একটি অনন্য অভিজ্ঞতা যদি কখনো সোবহানবাগের পথে যান, তেহারী ঘরে একবার…

আড়াই হাত থেকে বারো হাত: গামছা -র ফ্যাশন বিবর্তন
fayze hassan
হোগলাপাতা: বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী ও পরিবেশবান্ধব শিল্প
fayze hassan
নারিকেলের মালা: বর্জ্য থেকে বর্তমানের গল্প
fayze hassan
নকশী পিঠা এক প্রকার লোকশিল্প
fayze hassanতথ্যসূত্র:
বার্তা২৪.কম,
বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম,
“তালপাতার পাখা হারিয়ে যেতে বসেছে”, dailyinqilab.com
উইকিপিডিয়া