

JAMDANI
জামদানি
বলা হয় প্রাচীনকালের মসলিন কাপড়ের উত্তরাধিকারী হলো আজকের জামদানি শাড়ি।
–
তাইতো জামদানি কে স্রেফ কাপড় / শাড়ি বা পণ্য ভাবলে ভুল হবে। জামদানি হচ্ছে বিশেষ ভূগোল ও পরিবেশে শিল্প চর্চার একটি বিশেষ ধরণ, যার মাধ্যমে একজন তাঁতি সুতা , রং , মাকু এবং তাঁত এর মাধ্যমে এক একটি শিল্প তৈরী করে।
জামদানি সম্পর্কে বিস্তারিত
আলাদা আলাদা করে বর্ণনা দেয়া আছে। বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন লিংকে –

TANGAIL SAREE
টাঙ্গাইল তাঁতের শাড়ি
তাঁতশিল্প বাংলাদেশের অন্যতম পুরোনো কুটিরশিল্প। টাঙ্গাইলের তাঁতের শাড়ি তারই ঐতিহ্য বহন করে। টাঙ্গাইলের দক্ষ কারিগররা তাদের বংশ পরম্পরায় তৈরি করছেন এ শাড়ি। তাই জেলার নামেই এর নামকরণ করা হয়েছে। “ টাঙ্গাইল তাঁতের শাড়ি “।


Pabnai Saree
পাবনাই শাড়ি
পাবনার মাটির গন্ধ কি কোনো দিন পেয়েছেন? এমন মাটি, যা একসঙ্গে গল্প বলে আর বুননের সুর তোলে। পাবনার শাড়ি ঠিক তেমনই—গল্প আর সুরের এক মায়াবী মিশেল। এই শাড়ি শুধু একটি পোশাক নয়, এটি একটি ঐতিহ্যের ধারক, প্রজন্মের গল্পের বাহক। ছোটবেলায় হয়তো দাদীর কথায় শুনেছেন, “তোর দাদা ভাই এই শাড়িটা পাবনা থেকে এনেদিয়েছিল।” সেই শাড়ির ভাঁজে কি একটুও কৌতূহল জাগেনি? কেন এই শাড়ি এতটা স্পেশাল? চলুন, এবার সেই কৌতূহলের উত্তর খুঁজি পাবনার তাঁতের গল্পের মাঝে। আর বলে যাই, “কন্যা, কইরো নাগো মন ভারি, পাবনা থেইক্যা আইনা দিমু শাড়ি” —এই আস্থার সঙ্গে পাবনার তাঁতশিল্প এগিয়ে চলেছে নতুন সম্ভাবনার পথে।




Rajshahi silk
রাজশাহী সিল্ক
রাজশাহী সিল্ক: প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে বয়ে আসা ঐতিহ্য
মসলিন ও জামদানির মতোই রাজশাহী রেশম বাংলাদেশের ঐতিহ্য ও গর্বের প্রতীক। রাজশাহী শহর ঐতিহাসিকভাবেই রেশম উৎপাদনের কেন্দ্র, যার জন্য শহরটি “Silk City” বা রেশম নগরী নামেও খ্যাত। তথ্যঅনুযায়ী আজ থেকে ৩০০ বছর আগে থেকেই ‘রাজশাহী সিল্ক’ নামেই এই সিল্ক কাপড় বিদেশে রপ্তানি হতো। যার জন্য রাজশাহী জেলার ব্রান্ডিং -এ শুরুতেই চলে আসে রাজশাহী সিল্কের নাম। রাজশাহী সিল্কের খ্যাতি এবং নিজস্বতা এতটাই যে ২০২১ সালে রাজশাহী সিল্ক ভৌগোলিক নির্দেশক (জিআই) পণ্যের স্বীকৃতি পেয়েছে।
আপনার একটি শেয়ার এবং মন্তব্য আমাদের জন্য অনুপ্রেরণা ❤️








সমৃদ্ধকরন
- টাঙ্গাইল শাড়ি টাঙ্গাইল জেলায় তৈরী হয় এবং এই জেলার নামেই এর নামকরণ করা হয়েছে।
- ১৯০৬ সালে মহাত্মা গান্ধী স্বদেশী আন্দোলনের ডাক দেন
- খেশ শাড়ির মূল বৈশিষ্ট্য হচ্ছে, পুরাতন কাপড় ছাড়া এই শাড়ী তৈরি করা সম্ভব নয়।
- পাবনা জেলায় বর্তমানে তিন রকমের তাঁত আছে। পাওয়ার লুম, পিটলুম, আর চিত্তরনজন
- মনিপুরী ভাষায় তাঁত কে বলা হয় ইয়োং। এই ইয়োং আাবার দুই ধরনের একটি মোয়াং ও অপরটি পাং।
- মনিপুরী শাড়ি র পারে মৈরাং বা টেম্পল এর নকশা করা থাকে।
- যারা খাদি কাপড় বুনতো তাদের বলা হতো যুগী বা দেবনাথ।
- বেনারসি শাড়ীর উৎপত্তি হয় বেনারাস শহরে।
- ঐতিহ্যবাহী নকশা ও বুননের কারনে ২০১৬ সালে জামদানি কে বাংলাদেশের ভৌগোলিক নির্দেশক পন্য হিসেবে স্বীকৃতি দেয় ইউনেস্কো।
তথ্যসূত্র: শাড়ি বিষয়ক বিভিন্ন প্রতিবেদন ও প্রকাশনা থেকে সংগৃহীত তথ্য। বিশেষ করে bproperty.com ,bn.quora.com, songbadprokash.com এবং chatGPT

শাড়িতে সাহিত্য
শাড়িতে সাহিত্য, এই প্রবণতার পেছনের মূল কারণটা কী হতে পারে?
শুধুই সাহিত্যপ্রেম, নাকি অন্য কিছুও?

লালনের ছেউড়িয়া থেকে গ্রামবাংলার মেলা—বাংলাদেশের একতারা শিল্প
fayze hassan
পাটশিল্পের পুনর্জাগরণ: গ্রামীণ কারুশিল্প থেকে আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ডিং
fayze hassan
বাংলাদেশের পাটশিল্প: ঐতিহ্য, বর্তমান অবস্থা ও সোনালি আঁশের ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা
bdfashion archive
রাজশাহী সিল্ক: প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে বয়ে আসা ঐতিহ্য
fayze hassan
কোমর তাঁত: পার্বত্য অঞ্চলের গাঁথা ইতিহাস ও সংস্কৃতি
fayze hassan
এক সম্ভাবনাময় শিল্পের নাম—ঝিনুক শিল্প
fayze hassanআরও পড়ুন -
-
লালনের ছেউড়িয়া থেকে গ্রামবাংলার মেলা—বাংলাদেশের একতারা শিল্প
-
পাটশিল্পের পুনর্জাগরণ: গ্রামীণ কারুশিল্প থেকে আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ডিং
-
বাংলাদেশের পাটশিল্প: ঐতিহ্য, বর্তমান অবস্থা ও সোনালি আঁশের ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা
-
রাজশাহী সিল্ক: প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে বয়ে আসা ঐতিহ্য
-
কোমর তাঁত: পার্বত্য অঞ্চলের গাঁথা ইতিহাস ও সংস্কৃতি