“বন্ধু তুমি ভেবোনা আমায় নিয়ে, ভাল থেকো তোমার কষ্ট গুলো আমায় দিয়ে”- এমনটিই হয় বন্ধুত্ব। বন্ধু সবসময় কাছেই টানে; যে কথা কাউকে বলা যায় না, তা বলতে দ্বিধা নেই বন্ধুকে। জীবনে চলার পথে বন্ধুই যে সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন। আবার বন্ধুই নিঃসঙ্কোচে ভুল শুধরে দিয়ে বাড়ায় সহযোগিতার হাত।
আগস্ট মাসের প্রথম রোববার বিশ্ব বন্ধু দিবস। ১৯৩৫ সালে, প্রথম বিশ্বযুদ্ধের ধাক্কা মানুষ যখন সামলে উঠতে শুরু করে ঠিক তখনই আবারও শুরু হয় জাতিতে-জাতিতে বিদ্বেষ, ঘৃণা, বৈরিতা, সন্দেহ। অস্থির সময়ে পা রাখে পরাশক্তিগুলো। তখনই মার্কিন কংগ্রেসে বন্ধুদের সম্মানে এমন দিবস পালনের সিদ্ধান্ত হয়।
১৯৯৭ সালে ‘উইনি দ্য পুহ’ নামের ভালুককে বন্ধুত্বের বিশ্ব অ্যাম্বাসেডর করে জাতিসংঘ।
সেই ধারাবাহিকতায় এক সময় পাশ্চাত্যের এই “বন্ধু দিবস” স্থান করে নেয় বাংলাদেশের মানুষের মনেও। প্রথমে ফুল বা চকোলেট দিয়ে বন্ধু দিবসে বন্ধুকে শুভেচ্ছা জানানোর চল শুরু হলেও, পরবর্তিতে তা প্রভাব ফেলে হালের ফ্যাশনেও। পোশাকে ফুঁটে উঠতে থাকে বন্ধুত্বের ছোঁয়া। বিভিন্ন রং এবং বাহারি আদলে তৈরি করা পোশাক এখন বন্ধু দিবসের এক অন্যতম অনুসঙ্গ। বাংলাদেশের মানুষজন এখন শুধু ফুল-চকোলেট বা উপহারের মধ্যে সীমাবদ্ধ না থেকে পোশাক দিয়ে ছড়ায় বন্ধুত্বের রং, মেতে ওঠে বন্ধু দিবসের উদযাপনে।
এখানে দেশীয় ফ্যাশন হাউজগুলোর পোশাকের রঙে বন্ধুত্ব | FRIENDSHIP DAY COLLECTION 2010 এর কিছু নমুনা দেয়া হল ।
B
Bishwo Rang
FRIENDSHIP DAY COLLECTION 2010 | Shop online: www.bishworang.com | Further queries: 01819-257768
বাংলাদেশি ফ্যাশনের যে বিবর্তন, তাতে বড় ভূমিকা রেখেছে ক্রেতাদের ফ্যাশন সচেতনতা এবং দেশীয় নকশার সাথে আন্তরজাতিক হাল-চাল এর মেলবন্ধন । যা একটি দেশীয় প্রতিষ্ঠান কে আন্তর্জাতিক ব্রান্ড তৈরীতে মনযোগী হতে সহযোগিতা করছে ।
আন্তর্জাতিক মানের ব্রান্ড হতে হলে, বাড়াতে হবে পণ্যের গুণগত মান এবং তা বিভিন্ন মাধ্যমে তুলে ধরতে হবে বিশ্ব দরবারে ।
দেশীয় পোশাক শিল্পের পথচলা এতটা সহজ ছিল না । নানা সিমাবদ্ধতার মধ্যে দিয়ে দেশীয় উদ্যোক্তাদের যেতে হয়েছে । অনেকের সফলতা আসলেও, অনেকেই হাল ছেড়ে দিয়েছে মাঝ পথে । কিন্তু প্রত্যেকের অবদান স্বীকার করতে হবে ।
Source : From the Facebook pages of fashion houses in Bangladesh