দিবসটির পটভূমি
১৮৬২ সালের এই দিনে ভারতীয় উপমহাদেশে প্রথম রেলপথ চালু হয়। তৎকালীন পূর্ববঙ্গে (বর্তমান বাংলাদেশে) দর্শনা থেকে কুষ্টিয়া পর্যন্ত রেলপথের উদ্বোধন হয়। এটি ছিল ৫৩ কিলোমিটার দীর্ঘ রেলপথ, যা ব্রিটিশদের অধীনে তৈরি হয়েছিল। ইস্টার্ন বেঙ্গল রেলওয়ে নামক কোম্পানি প্রথম বাংলাদেশে রেলপথ স্থাপন করে। প্রথমদিকে শুধুমাত্র অর্থনৈতিক কাজের জন্য রেলপথ চালু করা হয়। এই দিনটির স্মরণে জাতীয় রেল দিবস পালনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
দিবসটির গুরুত্ব
১. রেল যোগাযোগের ইতিহাস ও ঐতিহ্য তুলে ধরা: রেল বাংলাদেশের অর্থনীতি, সমাজ ও সংস্কৃতির একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ।
২. রেলওয়ের প্রতি জনগণের আগ্রহ বাড়ানো: উন্নত ও পরিবেশবান্ধব পরিবহন হিসেবে রেলকে জনপ্রিয় করা।
৩. উন্নয়ন পরিকল্পনা বাস্তবায়ন: রেলওয়ের আধুনিকীকরণ ও সম্প্রসারণে জনসচেতনতা সৃষ্টি করা।
রেলকে গুরুত্ব দিয়ে ২০১১ সালে আলাদা মন্ত্রণালয় গঠন করা হয়েছে। এরপর থেকে ধীরে ধীরে বিনিয়োগ বেড়েই চলেছে। বর্তমানে বাংলাদেশ রেলওয়েতে ৪৮টি উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়নাধীন রয়েছে। এগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বড় প্রকল্প, ঢাকা থেকে নির্মাণাধীন পদ্মা সেতু হয়ে যশোর পর্যন্ত রেলপথ নির্মাণ প্রকল্প। এই প্রকল্পে ব্যয় হবে প্রায় ৪০ হাজার কোটি টাকা। রেল সামাজিক বিবর্তন এবং অর্থনৈতিক অগ্রযাত্রায় অসামান্য অবদান রেখে চলেছে।

পাটশিল্পের পুনর্জাগরণ: গ্রামীণ কারুশিল্প থেকে আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ডিং
fayze hassan
বাংলাদেশের পাটশিল্প: ঐতিহ্য, বর্তমান অবস্থা ও সোনালি আঁশের ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা
bdfashion archive
রাজশাহী সিল্ক: প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে বয়ে আসা ঐতিহ্য
fayze hassan
তারেক মাসুদ: সিনেমার ফেরিওয়ালা
bdfashion archive
কোমর তাঁত: পার্বত্য অঞ্চলের গাঁথা ইতিহাস ও সংস্কৃতি
fayze hassan