জামদানির ঐতিহাসিক গৌরবের ধারাবাহিকতার প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে অঞ্জন’স এর জামদানি বিপণন প্রদর্শনী।
জামদানি মোটিফে অঞ্জন’স এর নিজস্ব ডিজাইনে পাঞ্জাবি, ফতুয়া, সালোয়ার কামিজ,পর্দা, বেডশিট, কুশন কাভার ও গয়না প্রদর্শন করা হয় ।
প্রদর্শনীর উদ্বোধন করেন অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি ভাস্করশিল্পী ফেরদৌসি প্রিয়ভাষিণী, এসময় উপস্থিত ছিলেন বিশেষ অতিথি ডিজাইনার চন্দ্রশেখর সাহা, বিউটি এক্সপার্ট কানিজ আলমাস খান, অঞ্জন`স-এর শীর্ষ নির্বাহী শাহীন আহম্মেদ, মডেল এবং সাংবাদিকরা।
অঞ্জন’সের শীর্ষ নির্বাহী শাহীন আহম্মেদ বলেন, ‘অনেক ক্ষেত্রেই জামদানির মূল বৈশিষ্ট্য হারাতে বসেছে। পাশাপাশি তাঁতিরাও তাঁদের কাজের যথাযোগ্য সম্মাননা পাচ্ছেন না। এই আয়োজনের মাধ্যমে আমরা জামদানির আভিজাত্য তুলে ধরতে চাই এবং তাঁতিদের সম্মান জানিয়ে তাঁদের কর্ম উদ্দীপনায় সহযোগিতার হাত আরো বেগবান করতে চাই।’
জামদানি বিপণন ও প্রদর্শনী ২০১২
Anjans | Shop online : www.anjans.com | further queries : +8801677558877
জামদানি বিপণন ও প্রদর্শনী ২০১৬
বনানীতে অঞ্জন’সের আউটলেটে ১৫ দিনব্যাপী এ প্রদর্শনীর উদ্বোধন করেন চিত্রশিল্পী হাশেম খান, গবেষক হামিদা হোসেন, ডিজাইনার চন্দ্র শেখর সাহা সহ আরো অনেকে।
অনুষ্ঠানে হাশেম খান বলেন, ‘জামদানি বাঙালি জীবনের বিশেষ সম্পদ। এর ঐতিহ্যবাহী সৌন্দর্য এখনো সমাদৃত। শুধু দেশে নয়, বিদেশিদেরও আমাদের জামদানির প্রতি আগ্রহ বেশি। আমাদের সবার জামদানির এ ঐতিহ্যকে ধরে রাখতে হবে।’
জামদানি বিপণন ও প্রদর্শনী ২০১৭
Anjans | Shop online : www.anjans.com | further queries : +8801677558877
প্রদর্শনীর শুভ উদ্বোধন করেন প্রধান অতিথি মাফরূহা সুলতানা, ভাইস চেয়ারম্যান, বাংলাদেশ রপ্তানী উন্নয়ন ব্যুরো এবং বিশেষ অতিথি চন্দ্র শেখর সাহা, সভাপতি, বাংলাদেশ জাতীয় কারুশিল্প পরিষদ। এ সময় অঞ্জন’স এর শীর্ষ নির্বাহী শাহীন আহম্মেদ, প্রধান ডিজাইনার লায়লা খায়ের কনক, অঞ্জন’স এর শুভানুধ্যায়ী ও ক্রেতা সাধারণ উপস্থিত ছিলেন।
অঞ্জন’স ধারাবাহিকভাবে ৪র্থ বারের মতো আয়োজন করে জামদানি বিপণন ও প্রদর্শনী।
বনানীর ১১ নম্বর রোডে অঞ্জন’স এর নিজস্ব আঙিনায় শুরু হয়েছে এই উৎসব। জামদানি নিয়ে এধরনের উদ্যোগ প্রসঙ্গে অঞ্জন’স এর শীর্ষ নির্বাহী শাহীন আহম্মেদ বলেন ‘বুননের নাম জামদানি। শিল্পের ভেতরের যে ঐশ্বর্য ছড়িয়ে আছে আমাদের ঐতিহ্যে তার ধারক হয়ে আজও জনপ্রিয়তায় অনন্য হয়ে আছে জামদানি বয়ন। একসময় মসলিনের পরিপূরক হয়ে আমাদের ফ্যাশন ঐতিহ্যে বসতি গেড়েছিল জামদানি। ক্রমেই তা বাংলার তাঁতিদের সুনিপুণ দক্ষতায় হয়ে উঠে আভিজাত্যের পোশাক । মুলত জামদানির পৃষ্ঠপোষকতা ও এর মোটিফকে আধুনিক আঙ্গিকে উপস্থাপনের জন্যই শুরু করা হয়েছে এই জামদানি বিপণন ও প্রদর্শনীর ধারাবাহিক আয়োজন। তিনি জানান, জামদানি নিয়ে এধরনের নিয়মিত আয়োজন করা হয়ে থাকলে গণমাধ্যমে আরো বেশি প্রচারণা বাড়বে।”