প্রাচ্যকলায় পড়াশুনা করা নাজমা আক্তার এখন বিমূর্ত ধারায় ছবি এঁকে চলেছেন। এরই মধ্যে তিনি কাজের মাধ্যমে নিজস্ব পরিচিতি অর্জন করেছেন। তাঁর ক্যানভাসে নিজের অভিজ্ঞতাগুলো নতুন করে উপস্থাপন করছেন।
শিল্পী নাজমা আক্তারের জন্ম ১৯৫৯ সালের ১৪ ফেব্রুয়ারি। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা ইনস্টিটিউট (বর্তমান চারুকলা অনুষদ) থেকে স্নাতক ১৯৮৩ সালে। একই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মাস্টার্স সম্পন্ন করেন ১৯৮৭ সালে।
শিল্পী নাজমা আক্তার
কর্মজীবন
সংসারের কারনে পড়াশুনায় একটু ছন্দপতন হলেও তিনি আবার ফিরে আসেন মূলধারায়। শিল্পকলার শিক্ষক হিসেবে চাকরি করেন ইউনিভার্সিটি ল্যাবরটরি স্কুল এন্ড কলেজে। ২০০৩ সাল থেকে তিনি নতুন উদ্যমে ছবি আঁকতে শুরু করেন।
ক্যানভাস
প্রাচ্যকলায় পড়াশুনা করা নাজমা আক্তার এখন বিমূর্ত ধারায় ছবি এঁকে চলেছেন। এরই মধ্যে তিনি কাজের মাধ্যমে নিজস্ব পরিচিতি অর্জন করেছেন। তাঁর ক্যানভাসে নিজের অভিজ্ঞতাগুলো নতুন করে উপস্থাপন করছেন।
প্রদর্শনী
করোনাকালেও তাঁর কয়েকটি প্রদর্শনী হয়েগেল। নাজমা আক্তার বিগত শতাব্দির শেষের দিকে দলীয় প্রদর্শনীগুলোতে অংশগ্রহন ছিল নিয়মিত। তখন তিনি প্রাচ্যরীতি ছেড়ে বিমূর্তর দিকে পা বাড়িয়েছেন। করে চলছেন অনেক অনেক কাজ।
ফটো জার্নালিস্ট মোহাম্মদ আসাদ এর ডায়েরি থেকে
কাজ দেখার জন্য ১৯৯৯ সালে গিয়ে হাজির হই শিক্ষক আবাসিক এলাকার তাঁর বাসায়। প্রাচ্যরীতির কাজই দেখিয়েছেন অনেক। একটু ড্রইং করে দিতে বললে খাতা থেকে খুলে দেন একটি ড্রইং।
শিল্পী নাজমা আক্তার
আলোকচিত্রটি ২০০৬ সালে তোলা
আলোকচিত্রী : মোহাম্মদ আসাদ
Facebook থেকে নেয়া :
মন্তব্য করেন |
Juthi Farhanaনতুন করে অনেক গুণী শিল্পী সম্পর্কে জানতে পারছি ভাই। অনেক অনেক ধন্যবাদ
Taeb Millat Hossainবিমূর্ত ধারা চিন্তার গভীরতা থেকে আসে।বোদ্ধাদের ভাবনায় নতুন কিছুর যোগান দেয়। বিমূর্ত-চর্চার শিল্পী নাজমা আক্তারের জন্য শ্রদ্ধা।
I am Mohammad Asad. I am a photojournalist in the bangle daily newspaper “Shokaler Khabor”. My favorite photography subject is Flowers, Festivals, Art & Culture, Currents affairs, etc.